বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং ‘জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ যথাযথ মর্যাদায় উদযাপিত হয়েছে কলকাতায় উপ-হাইকমিশনে।
সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং মুজিব চিরঞ্জীব মঞ্চে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ ছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড-এর কর্মকর্তা/কর্মচারিগণও বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর ছাত্র জীবনের স্মৃতি-বিজড়িত ইসলামিয়া কলেজ (বর্তমানে মৌলানা আজাদ কলেজ)-এর বেকার গভর্নমেন্ট হোস্টেলে (কক্ষ নং-২৪) তাঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এরপর উপ-হাইকমিশনের বাংলাদেশ গ্যালারীতে বঙ্গবন্ধুর উপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা করা হয়। কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস-এর নেতৃত্বে উপ-হাইকমিশনের রাজনৈতিক, ক্রীড়া ও শিক্ষা, বাণিজ্য, কনস্যুলার এবং প্রেস উইং-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ বঙ্গবন্ধুর ছবিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রেরিত বানী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে কাউন্সিলর (শিক্ষা ও ক্রীড়া) রিয়াজুল ইসলাম, কাউন্সিলর (কনস্যুলার) এএসএম আলমাস হোসেন এবং প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) মো: শামসুল আরিফ।
আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শেখ রাসেলের বাল্যবন্ধু ও উন্নয়নকর্মী নাতাশা আহমেদ এবং কলকাতা প্রেসক্লাবের সভাপতি স্নেহাশীষ সুর।
বিশিষ্ট সাংবাদিক স্নেহাশীষ সুর তার বক্তব্যে কলকাতায় বঙ্গবন্ধু চর্চাকেন্দ্র গড়ে তোলার আহবান জানান।
নাতাশা আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাঙালির অধিকার আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। তিনি ছিলেন উদার ও সাহসী একজন মানুষ।
সভাপতির বক্তব্যে উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস বলেন শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ছিলো অপরিসীম ভালোবাসা। শিশুদের জন্য নিরাপদ পৃথিবী ছিলো তাঁর স্বপ্ন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই স্বপ্ন পূরণে বাংলাদেশ আজ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে বেলা ১২ টায় উপ-হাইকমিশনের বাংলাদেশ কনফারেন্স হলে শিশু-কিশোরদের জন্য চিত্রাঙ্কন এবং রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় ধাপে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশু-কিশোরদের (ছাত্র-ছাত্রী) মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়
এদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিন ও সেইসঙ্গে বাংলাদেশের জাতীয় শিশু দিবস উদযাপনের অঙ্গ হিসেবে সন্ধ্যায় আকর্ষণীয় আনুষ্ঠান ছিল সাংস্কৃতিকসন্ধ্যয় শিশু-কিশোরদের পরিবেশনায় আবৃত্তি, নাচ এবং সংগীতানুষ্ঠান l কলকাতাস্থ উপ-দূতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারী পরিবারের সন্তানদের অংশগ্রহণে পুরো সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানটি দর্শকদের মুগ্ধ করেছেl
সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এবং ‘জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ যথাযথ মর্যাদায় উদযাপিত হয়েছে কলকাতায় উপ-হাইকমিশনে।
সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং মুজিব চিরঞ্জীব মঞ্চে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ ছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড-এর কর্মকর্তা/কর্মচারিগণও বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর বঙ্গবন্ধুর ছাত্র জীবনের স্মৃতি-বিজড়িত ইসলামিয়া কলেজ (বর্তমানে মৌলানা আজাদ কলেজ)-এর বেকার গভর্নমেন্ট হোস্টেলে (কক্ষ নং-২৪) তাঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এরপর উপ-হাইকমিশনের বাংলাদেশ গ্যালারীতে বঙ্গবন্ধুর উপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা করা হয়। কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস-এর নেতৃত্বে উপ-হাইকমিশনের রাজনৈতিক, ক্রীড়া ও শিক্ষা, বাণিজ্য, কনস্যুলার এবং প্রেস উইং-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ বঙ্গবন্ধুর ছবিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রেরিত বানী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে কাউন্সিলর (শিক্ষা ও ক্রীড়া) রিয়াজুল ইসলাম, কাউন্সিলর (কনস্যুলার) এএসএম আলমাস হোসেন এবং প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) মো: শামসুল আরিফ।
আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শেখ রাসেলের বাল্যবন্ধু ও উন্নয়নকর্মী নাতাশা আহমেদ এবং কলকাতা প্রেসক্লাবের সভাপতি স্নেহাশীষ সুর।
বিশিষ্ট সাংবাদিক স্নেহাশীষ সুর তার বক্তব্যে কলকাতায় বঙ্গবন্ধু চর্চাকেন্দ্র গড়ে তোলার আহবান জানান।
নাতাশা আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাঙালির অধিকার আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। তিনি ছিলেন উদার ও সাহসী একজন মানুষ।
সভাপতির বক্তব্যে উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস বলেন শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ছিলো অপরিসীম ভালোবাসা। শিশুদের জন্য নিরাপদ পৃথিবী ছিলো তাঁর স্বপ্ন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই স্বপ্ন পূরণে বাংলাদেশ আজ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে বেলা ১২ টায় উপ-হাইকমিশনের বাংলাদেশ কনফারেন্স হলে শিশু-কিশোরদের জন্য চিত্রাঙ্কন এবং রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় ধাপে চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশু-কিশোরদের (ছাত্র-ছাত্রী) মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়
এদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিন ও সেইসঙ্গে বাংলাদেশের জাতীয় শিশু দিবস উদযাপনের অঙ্গ হিসেবে সন্ধ্যায় আকর্ষণীয় আনুষ্ঠান ছিল সাংস্কৃতিকসন্ধ্যয় শিশু-কিশোরদের পরিবেশনায় আবৃত্তি, নাচ এবং সংগীতানুষ্ঠান l কলকাতাস্থ উপ-দূতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারী পরিবারের সন্তানদের অংশগ্রহণে পুরো সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানটি দর্শকদের মুগ্ধ করেছেl