২১৪ বাংলাদেশিসহ ৬০২ অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ।
মালয়েশিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম কসমো অনলাইন ও সিনার হারিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় সেলাঙ্গর রাজ্যে একটি সমন্বিত অভিযানে এই অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অভিযানে ১ হাজার ৯১ জন বিদেশির কাগজপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় এদের মধ্যে থেকে বৈধ কাগজপত্রহীন ১৯ থেকে ৫৫ বছর বয়সী অন্তত ৬০২ (নারী-পুরুষ) অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়। মালয়েশিয়ার দ্য স্টার অনলাইনকে সেলাঙ্গর মন্ত্রী দাতু সেরী আমিরুদ্দিন সারি বলেছেন, গ্রেপ্তার ৬০২ জনের মধ্যে ২১৩ জন পুরুষ ও ১ জন নারী বাংলাদেশি।
যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশি ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন এবং আলজেরিয়ার নাগরিক রয়েছেন। অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট আইন ১৯৬৬ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩ এবং ব্যক্তি পাচারবিরোধী এবং অভিবাসী চোরাচালান আইন ২০০৭ এর অধীনে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, এই এলাকায় বিদেশিদের উপস্থিতির প্রবণতা দেখে গত মার্চ থেকে অপারেশনাল প্ল্যানিং করা হচ্ছিল। প্রাথমিক ফলাফল বিস্ময়কর ছিল। ১ হাজার ৯১ জন বিদেশির মধ্যে ৬০ শতাংশেরও বেশি ছিলেন অবৈধ অভিবাসী। তারা পাসপোর্ট বা ব্যক্তিগত কাগজপত্র রেখে পালানোর জন্য বিভিন্ন কারণ দেখায়, কেউ কেউ বলে যে তারা প্রতারিত হয়েছে।
যেখানে বিদেশিরা অবৈধভাবে অবস্থান করছেন সেসব জায়গায় অভিযান চলবে বলেও হুঁশিয়ার করেন তিনি।
রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
২১৪ বাংলাদেশিসহ ৬০২ অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ।
মালয়েশিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম কসমো অনলাইন ও সিনার হারিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় সেলাঙ্গর রাজ্যে একটি সমন্বিত অভিযানে এই অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অভিযানে ১ হাজার ৯১ জন বিদেশির কাগজপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় এদের মধ্যে থেকে বৈধ কাগজপত্রহীন ১৯ থেকে ৫৫ বছর বয়সী অন্তত ৬০২ (নারী-পুরুষ) অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়। মালয়েশিয়ার দ্য স্টার অনলাইনকে সেলাঙ্গর মন্ত্রী দাতু সেরী আমিরুদ্দিন সারি বলেছেন, গ্রেপ্তার ৬০২ জনের মধ্যে ২১৩ জন পুরুষ ও ১ জন নারী বাংলাদেশি।
যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশি ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন এবং আলজেরিয়ার নাগরিক রয়েছেন। অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট আইন ১৯৬৬ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩ এবং ব্যক্তি পাচারবিরোধী এবং অভিবাসী চোরাচালান আইন ২০০৭ এর অধীনে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, এই এলাকায় বিদেশিদের উপস্থিতির প্রবণতা দেখে গত মার্চ থেকে অপারেশনাল প্ল্যানিং করা হচ্ছিল। প্রাথমিক ফলাফল বিস্ময়কর ছিল। ১ হাজার ৯১ জন বিদেশির মধ্যে ৬০ শতাংশেরও বেশি ছিলেন অবৈধ অভিবাসী। তারা পাসপোর্ট বা ব্যক্তিগত কাগজপত্র রেখে পালানোর জন্য বিভিন্ন কারণ দেখায়, কেউ কেউ বলে যে তারা প্রতারিত হয়েছে।
যেখানে বিদেশিরা অবৈধভাবে অবস্থান করছেন সেসব জায়গায় অভিযান চলবে বলেও হুঁশিয়ার করেন তিনি।