দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ডাকাতের গুলিতে মো. সোহাগ নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
স্থানীয় সময় শনিবার (১ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সোহাগ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার ৬ নং নাটেশ্বর ইউনিয়নের নজরপুর গ্রামের আব্দুল হাকিম ট্যান ডলার বাড়ির মো. কোবাদ মিয়ার ছেলে। সোহাগের স্ত্রী ও এক সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় প্রবাসীরা জানান, শনিবার রাত আটটার দিকে জোহানেসবার্গে সোহাগের কনফেকশনারি দোকানে ডাকাত দল অতর্কিত গুলি চালিয়ে সোহাগকে হত্যা করে। সোহাগের মরদেহ আফ্রিকার হিলব্র ক্লিনিকে রাখা হয়েছে।
এদিকে সোহাগের মৃত্যুতে তার গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট সোহাগ। ছোট ভাইকে হারিয়ে পাগল প্রায় ভাই-বোনেরা। কোনোভাবে সোহাগের এই মৃত্যুকে মেনে নিতে পারছেন না তারা। স্বামীর এমন মৃত্যু সংবাদে দিশেহারা সোহাগের স্ত্রী। এক সন্তানকে নিয়ে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবাসীদের খুনের ঘটনা যেন নিত্যদিনের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতি মাসেই কর্মক্ষেত্র বা নিজস্ব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কৃষ্ণাঙ্গ সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
চলতি মাসের ৭ মার্চ প্রিটোরিয়ায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মারাত্মক জখম হন ৪ জন। এর মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৫ মার্চ বিলাস নামে এক বাংলাদেশি প্রবাসীর মৃত্যু হয়।
গেল ১৫ মার্চ ইষ্টার্নক্যাপ প্রদেশে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন কুমিল্লার শহিদ হোসেন।
রোববার, ০২ এপ্রিল ২০২৩
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ডাকাতের গুলিতে মো. সোহাগ নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
স্থানীয় সময় শনিবার (১ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সোহাগ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার ৬ নং নাটেশ্বর ইউনিয়নের নজরপুর গ্রামের আব্দুল হাকিম ট্যান ডলার বাড়ির মো. কোবাদ মিয়ার ছেলে। সোহাগের স্ত্রী ও এক সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় প্রবাসীরা জানান, শনিবার রাত আটটার দিকে জোহানেসবার্গে সোহাগের কনফেকশনারি দোকানে ডাকাত দল অতর্কিত গুলি চালিয়ে সোহাগকে হত্যা করে। সোহাগের মরদেহ আফ্রিকার হিলব্র ক্লিনিকে রাখা হয়েছে।
এদিকে সোহাগের মৃত্যুতে তার গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট সোহাগ। ছোট ভাইকে হারিয়ে পাগল প্রায় ভাই-বোনেরা। কোনোভাবে সোহাগের এই মৃত্যুকে মেনে নিতে পারছেন না তারা। স্বামীর এমন মৃত্যু সংবাদে দিশেহারা সোহাগের স্ত্রী। এক সন্তানকে নিয়ে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবাসীদের খুনের ঘটনা যেন নিত্যদিনের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতি মাসেই কর্মক্ষেত্র বা নিজস্ব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কৃষ্ণাঙ্গ সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
চলতি মাসের ৭ মার্চ প্রিটোরিয়ায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মারাত্মক জখম হন ৪ জন। এর মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৫ মার্চ বিলাস নামে এক বাংলাদেশি প্রবাসীর মৃত্যু হয়।
গেল ১৫ মার্চ ইষ্টার্নক্যাপ প্রদেশে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন কুমিল্লার শহিদ হোসেন।