(আইডিএফ) বোমায় অন্তত পাঁচজন দেশি-বিদেশি ত্রাণকর্মী নিহত হয়েছেন। এই ত্রাণকর্মীদের মধ্যে একজন ফিলিস্তিনি এবং বাকিরা পোল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটেনের নাগরিক।
নিহত ত্রাণকর্মীরা সবাই খাদ্য সহায়তা বিষয়ক মার্কিন দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেনের (ডব্লিউসিকে) প্রতিনিধি হিসেবে গাজায় খাদ্য সহায়তা বিতরণে এসেছিলেন।
সোমবার (০১ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ডব্লিউসিকের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়।
তারা বলছে, আমরা জানতে পেরেছি যে গাজার ফিলিস্তিনিদের খাদ্য বিতরণের সময় আইডিএফের বিমান হামলায় ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেনের সদস্যরা নিহত হয়েছেন। এটি খুবই হৃদয় বিদারক ঘটনা। মানবিক সহায়তা কর্মী এবং বেসামরিক লোকজনকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা উচিত নয়।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে হামাস জানিয়েছে, গাজায় ত্রাণ সরবরাহ বন্ধ করা এবং আন্তর্জাতিক ত্রাণকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এই হামলা চালিয়েছে আইডিএফ।
তবে এই অভিযোগকে অস্বীকার করেছে আইডিএফ। তারা পাল্টা এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, ইসরায়েলি বাহিনী কখনোই গাজায় ত্রাণ সরবরাহের বিপক্ষে নয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল ২০২৪
(আইডিএফ) বোমায় অন্তত পাঁচজন দেশি-বিদেশি ত্রাণকর্মী নিহত হয়েছেন। এই ত্রাণকর্মীদের মধ্যে একজন ফিলিস্তিনি এবং বাকিরা পোল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটেনের নাগরিক।
নিহত ত্রাণকর্মীরা সবাই খাদ্য সহায়তা বিষয়ক মার্কিন দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেনের (ডব্লিউসিকে) প্রতিনিধি হিসেবে গাজায় খাদ্য সহায়তা বিতরণে এসেছিলেন।
সোমবার (০১ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে ডব্লিউসিকের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হয়।
তারা বলছে, আমরা জানতে পেরেছি যে গাজার ফিলিস্তিনিদের খাদ্য বিতরণের সময় আইডিএফের বিমান হামলায় ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেনের সদস্যরা নিহত হয়েছেন। এটি খুবই হৃদয় বিদারক ঘটনা। মানবিক সহায়তা কর্মী এবং বেসামরিক লোকজনকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা উচিত নয়।
এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে হামাস জানিয়েছে, গাজায় ত্রাণ সরবরাহ বন্ধ করা এবং আন্তর্জাতিক ত্রাণকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এই হামলা চালিয়েছে আইডিএফ।
তবে এই অভিযোগকে অস্বীকার করেছে আইডিএফ। তারা পাল্টা এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, ইসরায়েলি বাহিনী কখনোই গাজায় ত্রাণ সরবরাহের বিপক্ষে নয়।