রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে আজারবাইজান-আর্মেনিয়া
সেনাবাহিনীর অভিযান শুরুর ২৪ ঘণ্টার মাথায় রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে আজারবাইজান-আর্মেনিয়া।
ভূখণ্ডের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারের জন্য সেনা অভিযান শুরু করেছিল বাকু। পরে মস্কোর শান্তিরক্ষা মিশনের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি মেনে নিয়েছে তারা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, নাগর্নো-কারাবাখের আজারবাইজানের বিচ্ছিন্ন অঞ্চলে আর্মেনিয়ান বিচ্ছিন্নতাবাদী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং বুধবার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়।
উভয় পক্ষ চুক্তির অধীনে বুধবার দুপুর ১টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে। এছাড়াও চুক্তিতে বলা হয়েছে, বিচ্ছিন্নতাবাদী বাহিনী বিচ্ছিন্ন এবং নিরস্ত্র হবে। পাশাপাশি এই অঞ্চলের ভবিষ্যত এবং এখানে বসবাসকারী আর্মেনিয়ানদের নিয়ে আলোচনা শুরু হবে বৃহস্পতিবার।
আন্তর্জাতিকভাবে নাগোরনো-কারাবাখ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ আজারবাইজানের অংশ। তবে সেখানে বসবাস করেন খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী জাতিগত আর্মেনিয়ানরা। আজারবাইজানের অভিযোগ প্রতিবেশী দেশ আর্মেনিয়ার সহযোগিতা নিয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাতে নিজেদের সংঘটিত করছিল সেখানকার বাসিন্দারা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে আজারবাইজান-আর্মেনিয়া
সেনাবাহিনীর অভিযান শুরুর ২৪ ঘণ্টার মাথায় রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে আজারবাইজান-আর্মেনিয়া।
ভূখণ্ডের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারের জন্য সেনা অভিযান শুরু করেছিল বাকু। পরে মস্কোর শান্তিরক্ষা মিশনের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি মেনে নিয়েছে তারা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, নাগর্নো-কারাবাখের আজারবাইজানের বিচ্ছিন্ন অঞ্চলে আর্মেনিয়ান বিচ্ছিন্নতাবাদী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং বুধবার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়।
উভয় পক্ষ চুক্তির অধীনে বুধবার দুপুর ১টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে। এছাড়াও চুক্তিতে বলা হয়েছে, বিচ্ছিন্নতাবাদী বাহিনী বিচ্ছিন্ন এবং নিরস্ত্র হবে। পাশাপাশি এই অঞ্চলের ভবিষ্যত এবং এখানে বসবাসকারী আর্মেনিয়ানদের নিয়ে আলোচনা শুরু হবে বৃহস্পতিবার।
আন্তর্জাতিকভাবে নাগোরনো-কারাবাখ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ আজারবাইজানের অংশ। তবে সেখানে বসবাস করেন খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী জাতিগত আর্মেনিয়ানরা। আজারবাইজানের অভিযোগ প্রতিবেশী দেশ আর্মেনিয়ার সহযোগিতা নিয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাতে নিজেদের সংঘটিত করছিল সেখানকার বাসিন্দারা।