আগামী বছরের ২৪ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি)। চলতি বছরের নভেম্বরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আগামী জানুয়ারিতে হবে বলে বৃহস্পতিবার ইসিপির এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
দেশটির নির্বাচন কমিশন বলেছে, নির্বাচন আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে দেশের কিছু আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের কারণে তা কয়েক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ইসিপি বলছে, নতুন আসনগুলোর চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত শেষে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে তা প্রকাশ করা হবে। এরপর ৫৪ দিনের নির্বাচনী বিভিন্ন প্রক্রিয়া যেমন— মনোনয়ন দাখিল, প্রার্থিতা যাচাইবাছাই ও প্রচারণা কাজ চলবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারণা কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের আচরণবিধি নিয়ে আগামী মাসে দেশের সব রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠকের সূচি নির্ধারিত রয়েছে বলে ইসিপি জানানোর একদিন পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধি চূড়ান্ত করার আগে একটি খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসিপি।
সম্প্রতি পাকিস্তানের জাতীয় আদমশুমারি ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা হয়েছে। আর এই কারণে কিছু আসনের সীমা পুনরায় নির্ধারণের কাজ চলছে। যে কারণে সাধারণ নির্বাচন চলতি বছরে অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আগামী বছরের ২৪ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি)। চলতি বছরের নভেম্বরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আগামী জানুয়ারিতে হবে বলে বৃহস্পতিবার ইসিপির এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
দেশটির নির্বাচন কমিশন বলেছে, নির্বাচন আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে দেশের কিছু আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের কারণে তা কয়েক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ইসিপি বলছে, নতুন আসনগুলোর চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত শেষে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে তা প্রকাশ করা হবে। এরপর ৫৪ দিনের নির্বাচনী বিভিন্ন প্রক্রিয়া যেমন— মনোনয়ন দাখিল, প্রার্থিতা যাচাইবাছাই ও প্রচারণা কাজ চলবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারণা কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের আচরণবিধি নিয়ে আগামী মাসে দেশের সব রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠকের সূচি নির্ধারিত রয়েছে বলে ইসিপি জানানোর একদিন পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধি চূড়ান্ত করার আগে একটি খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসিপি।
সম্প্রতি পাকিস্তানের জাতীয় আদমশুমারি ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা হয়েছে। আর এই কারণে কিছু আসনের সীমা পুনরায় নির্ধারণের কাজ চলছে। যে কারণে সাধারণ নির্বাচন চলতি বছরে অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন।