সিরিয়ায় দুইটি ঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই ঘাঁটি দুইটি ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড ও তাদের সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো ব্যবহার করে। এর আগে ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। পেন্টাগন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর হামলার জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিল জো বাইডেনের প্রশাসন। এরপরই পাল্টা হামলার খবর এল।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত চায় না এবং আরও শত্রুতায় জড়িত হওয়ার কোনো প্রবণতা বা ইচ্ছাও নেই। তবে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরান-সমর্থিত হামলা অগ্রহণযোগ্য ও অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
তিনি বলেন, ইরান নিজেদের উপস্থিতি লুকিয়ে রাখতে চায় ও আমাদের বাহিনীর বিরুদ্ধে এসব হামলায় তাদের ভূমিকা অস্বীকার করতে চায়। কিন্তু আমরা সেটা হতে দেব না। মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরানের প্রক্সিদের হামলা অব্যাহত থাকলে আমাদের জনগণকে রক্ষা করার জন্য আরও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দ্বিধা করবো না।
এর আগে হোয়াইট হাউজের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ওয়াশিংটন সঠিক সময়ে যথাযথ পদ্ধতিতে হামলার জবাব দেবে।
এদিকে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে গাজা উপত্যকা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় ইসরায়েলকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়েছে ক্ষোভ। এ জন্য পূর্ব সতর্কতা হিসেবে নিজ নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট।
শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩
সিরিয়ায় দুইটি ঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই ঘাঁটি দুইটি ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড ও তাদের সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো ব্যবহার করে। এর আগে ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। পেন্টাগন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর হামলার জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিল জো বাইডেনের প্রশাসন। এরপরই পাল্টা হামলার খবর এল।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত চায় না এবং আরও শত্রুতায় জড়িত হওয়ার কোনো প্রবণতা বা ইচ্ছাও নেই। তবে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরান-সমর্থিত হামলা অগ্রহণযোগ্য ও অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
তিনি বলেন, ইরান নিজেদের উপস্থিতি লুকিয়ে রাখতে চায় ও আমাদের বাহিনীর বিরুদ্ধে এসব হামলায় তাদের ভূমিকা অস্বীকার করতে চায়। কিন্তু আমরা সেটা হতে দেব না। মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরানের প্রক্সিদের হামলা অব্যাহত থাকলে আমাদের জনগণকে রক্ষা করার জন্য আরও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দ্বিধা করবো না।
এর আগে হোয়াইট হাউজের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ওয়াশিংটন সঠিক সময়ে যথাযথ পদ্ধতিতে হামলার জবাব দেবে।
এদিকে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে গাজা উপত্যকা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় ইসরায়েলকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়েছে ক্ষোভ। এ জন্য পূর্ব সতর্কতা হিসেবে নিজ নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট।