alt

হামাস যুদ্ধবিরতিতে সায় দিলে হামলা থামাবে হিজবুল্লাহও

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস যদি প্রস্তাবিত ৪০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সায় দেয়, তাহলে সেই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়ে ইসরায়েলে হামলা থেকে বিরত থাকবে লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র ইসলামী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহও। গোষ্ঠীটির হাইকমান্ডের বরাত দিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে রয়টার্স।

বিশ্বের বৃহত্তম এই ইসলামপন্থী সশস্ত্র গোষ্ঠীটির এক নেতা মঙ্গলবার রয়টার্সকে এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘যে মুহূর্তে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব অনুমোদন করবে হামাস, সেই মুহূর্ত থেকে এই প্রস্তাব ও হামাসের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে (লেবাননের) দক্ষিণাঞ্চলে আমাদের সামরিক অপারেশন থামিয়ে দেবো। এর আগের বারের বিরতির সময়ও আমরা এমন করেছিলাম।’

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর গাজায় হামাস-ইসরায়েলি বাহিনীর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরদিন থেকে হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্ত থেকে ইসরায়েলের ভূখণ্ডকে লক্ষ্য করে প্রায় প্রতিদিন রকেট-ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ছে হিজবুল্লাহ। সীমান্ত থেকে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েয়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীও (আইডিএফ)।

গত চার মাসের এই যুদ্ধে হিজবুল্লাহর হামলয় অন্তত ১২ ইসরায়েলি সেনা নিহত এবং ৬ জন বেসামরিক ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন। আর আইডিএফের পাল্টা হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ২০০ জন হিজুবল্লাহ যোদ্ধা এবং ৫০ জন বেসামরিক।

এছাড়া দুপক্ষের যুদ্ধের কারণে গত চার মাসে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তের দুই প্রান্ত থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন কয়েক লাখ মানুষ।

শিয়াপন্থী এই গোষ্ঠীটির আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা জানিয়েছেন, তারা প্রত্যাশা করছেন যে গাজায় যদি দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতি হয়, তাহলে লেবাননকে লক্ষ্য করে হামলা বন্ধ করবে আইডিএফ।

‘হামাস যদি যুদ্ধবিরতি মেনে নেয়, তাহলে আমরা (ইসরায়েলে) হামলা বন্ধ করব। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সুযোগে যদি আইডিএফ লেবাননে বোমা বর্ষণ অব্যাহত রাখে, তাহলে বাধ্য হয়েই সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে আমাদের,’ রয়টার্সকে বলেছেন গোষ্ঠীটির আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা।

এ প্রসঙ্গে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য হিজবুল্লাহর মিডিয়া কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স, কিন্তু কার্যালয়ের কোনো কর্মকর্তা এ ইস্যুতে মন্তব্য করতে চাননি।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে অবশ্য হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতা সৈয়দ হাসান নাসরাল্লাহ বলেছিলেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন বন্ধ হলেই ইসরায়েলে হামলা বন্ধ করবে গোষ্ঠীটি।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন মানুষকে হত্যার পাশাপাশি ২৪০ জন ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে ধরে নিয়ে যায়। অভূতপূর্ব সেই হামলার পর সেদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।

চার মাসেরও বেশি সময় ধরে চলমান সেই অভিযানের শুরু থেকে এ পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ২৯ হাজারেরও বেশি মানুষ, আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৭০ হাজার। এছাড়া ইসরায়েলি বাহিনীর গোলায় বাড়িঘর হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন আরও লাখ লাখ ফিলিস্তিনি।

এই যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাস ও ইসরায়েলের সরকারের মধ্যে মধ্যস্থতার ভূমিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতার। এই তিন দেশের ব্যাপক প্রচেষ্টায় গত ২৫ নভেম্বর প্রথম যুদ্ধবিরতি হয়েছিল গাজায়। সেই বিরতির সময় নিজেদের কব্জায় থাকা জিম্মিদের মধ্যে শতাধিক ব্যক্তিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। বিনিময়ে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে দেড়শ জনকে ছেড়ে দিয়েছিল দেশটির সরকার।

সম্প্রতি আবার গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে। তার জেরেই প্যারিসে বৈঠক হয়েছে গত সপ্তাহে। বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন ইসরায়েল, কাতার, মিসর এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা এবং সেখানে গাজায় দ্বিতীয় দফায় ৪০ দিনের যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাবের খসড়া অনুমোদন করেছেন তারা।

ইতোমধ্যে হামাসের কাছে খসড়াটি পাঠানো হয়েছে। গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতারা জানিয়েছেন, খসড়াটি পর্যারোচনা করছেন তারা।

সূত্র : রয়টার্স

ভারতে মাটিচাপা দেয়া কন্যাশিশু উদ্ধার, বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা চিকিৎসকদের

ছবি

বন্যা, দুর্নীতি আর ‘নেপো বেবি’দের নিয়ে ক্ষোভ ফিলিপাইনেও

ছবি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ বললেন ট্রাম্প

ছবি

এমপিদের নতুন গাড়ি ও বাড়তি সুবিধার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল পূর্ব তিমুর

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির দাবিতে পিটিশন ইসরায়েলে

ছবি

আক্রান্ত হলে পরস্পরকে রক্ষা করবে সৌদি আরব-পাকিস্তান

ছবি

যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র বিশেষ সম্পর্কের প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

ছবি

নেপালে জেন-জিরা কেন প্রবীণ প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল

ছবি

সৌদি-পাকিস্তান যৌথ প্রতিরক্ষা চুক্তি, একজনের ওপর হামলা হবে ‘উভয়ের ওপর আক্রমণ’

ছবি

গাজায় দুই বছরের যুদ্ধে মৃত্যু ছাড়াল ৬৫ হাজার

ছবি

ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন করে ‘মুক্ত’ হতে চান নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

তেল বিক্রি বন্ধে ইরানের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

মায়ানমারে ১২১টি আসনে হবে না ভোটগ্রহণ, ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের

ছবি

দ্বিতীয়বার রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্য গেলেন ট্রাম্প

ছবি

গাজায় এবার স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, হত্যাযজ্ঞ চলছে

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন রাশিয়া-বেলারুশ সামরিক মহড়ায় কেন

ছবি

দক্ষিণ এশিয়াই কি জেন জি বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে?

ছবি

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ বাড়ছে: জাতিসংঘ

ছবি

ওএবার ইউরোপকে তাড়িয়ে বেড়ানোর হুমকি রাশিয়ার

ছবি

গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল : জাতিসংঘের তদন্ত কমিশন

ছবি

মুসলিম বিশ্ব নেটোর আদলে সামরিক বাহিনী গঠনে একমত

ছবি

গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

ছবি

ভেনেজুয়েলার মাদকবাহী জলযানে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

ছবি

ইসরায়েলি আগ্রাসন ঠেকাতে মুসলিম দেশগুলোকে যৌথ সামরিক জোটের আহ্বান ইরাকের প্রধানমন্ত্রীর

ছবি

ইউরোপকে সতর্ক করল রাশিয়া

ছবি

ওয়াকফ সংশোধনী আইন স্থগিত করল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

ছবি

তালেবান সরকারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করছে জার্মানি

ছবি

১০ হাজার ইসরায়লি সেনাকে মানসিক রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে

ছবি

দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানে বিপুল সমর্থন, নারাজ যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল

ছবি

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে আবারও রাস্তায় জেন জি

ছবি

নেপালে বিক্ষোভে সহিংসতা: নিহত ৭২, আহত দুই হাজারের বেশি

ছবি

তেল কেনা বন্ধ করলেই রাশিয়ার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে চার্লি কার্কের সমালোচনাকারীদের ওপর ক্ষুব্ধ আইনপ্রণেতারা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্র-জাপান-দক্ষিণ কোরিয়ার মহড়া ‘খারাপ পরিণতি’ ডেকে আনবে

ছবি

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে এক লাখের বেশি মানুষ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ

ছবি

গাজা ছেড়েছে আরও আড়াই লাখ মানুষ

tab

হামাস যুদ্ধবিরতিতে সায় দিলে হামলা থামাবে হিজবুল্লাহও

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস যদি প্রস্তাবিত ৪০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সায় দেয়, তাহলে সেই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়ে ইসরায়েলে হামলা থেকে বিরত থাকবে লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র ইসলামী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহও। গোষ্ঠীটির হাইকমান্ডের বরাত দিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে রয়টার্স।

বিশ্বের বৃহত্তম এই ইসলামপন্থী সশস্ত্র গোষ্ঠীটির এক নেতা মঙ্গলবার রয়টার্সকে এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘যে মুহূর্তে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব অনুমোদন করবে হামাস, সেই মুহূর্ত থেকে এই প্রস্তাব ও হামাসের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে (লেবাননের) দক্ষিণাঞ্চলে আমাদের সামরিক অপারেশন থামিয়ে দেবো। এর আগের বারের বিরতির সময়ও আমরা এমন করেছিলাম।’

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর গাজায় হামাস-ইসরায়েলি বাহিনীর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরদিন থেকে হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্ত থেকে ইসরায়েলের ভূখণ্ডকে লক্ষ্য করে প্রায় প্রতিদিন রকেট-ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ছে হিজবুল্লাহ। সীমান্ত থেকে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েয়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীও (আইডিএফ)।

গত চার মাসের এই যুদ্ধে হিজবুল্লাহর হামলয় অন্তত ১২ ইসরায়েলি সেনা নিহত এবং ৬ জন বেসামরিক ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন। আর আইডিএফের পাল্টা হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ২০০ জন হিজুবল্লাহ যোদ্ধা এবং ৫০ জন বেসামরিক।

এছাড়া দুপক্ষের যুদ্ধের কারণে গত চার মাসে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তের দুই প্রান্ত থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন কয়েক লাখ মানুষ।

শিয়াপন্থী এই গোষ্ঠীটির আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা জানিয়েছেন, তারা প্রত্যাশা করছেন যে গাজায় যদি দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতি হয়, তাহলে লেবাননকে লক্ষ্য করে হামলা বন্ধ করবে আইডিএফ।

‘হামাস যদি যুদ্ধবিরতি মেনে নেয়, তাহলে আমরা (ইসরায়েলে) হামলা বন্ধ করব। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সুযোগে যদি আইডিএফ লেবাননে বোমা বর্ষণ অব্যাহত রাখে, তাহলে বাধ্য হয়েই সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে আমাদের,’ রয়টার্সকে বলেছেন গোষ্ঠীটির আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা।

এ প্রসঙ্গে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য হিজবুল্লাহর মিডিয়া কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স, কিন্তু কার্যালয়ের কোনো কর্মকর্তা এ ইস্যুতে মন্তব্য করতে চাননি।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে অবশ্য হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতা সৈয়দ হাসান নাসরাল্লাহ বলেছিলেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন বন্ধ হলেই ইসরায়েলে হামলা বন্ধ করবে গোষ্ঠীটি।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন মানুষকে হত্যার পাশাপাশি ২৪০ জন ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে ধরে নিয়ে যায়। অভূতপূর্ব সেই হামলার পর সেদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।

চার মাসেরও বেশি সময় ধরে চলমান সেই অভিযানের শুরু থেকে এ পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ২৯ হাজারেরও বেশি মানুষ, আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৭০ হাজার। এছাড়া ইসরায়েলি বাহিনীর গোলায় বাড়িঘর হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন আরও লাখ লাখ ফিলিস্তিনি।

এই যুদ্ধের শুরু থেকেই হামাস ও ইসরায়েলের সরকারের মধ্যে মধ্যস্থতার ভূমিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতার। এই তিন দেশের ব্যাপক প্রচেষ্টায় গত ২৫ নভেম্বর প্রথম যুদ্ধবিরতি হয়েছিল গাজায়। সেই বিরতির সময় নিজেদের কব্জায় থাকা জিম্মিদের মধ্যে শতাধিক ব্যক্তিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। বিনিময়ে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে দেড়শ জনকে ছেড়ে দিয়েছিল দেশটির সরকার।

সম্প্রতি আবার গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে। তার জেরেই প্যারিসে বৈঠক হয়েছে গত সপ্তাহে। বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন ইসরায়েল, কাতার, মিসর এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা এবং সেখানে গাজায় দ্বিতীয় দফায় ৪০ দিনের যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাবের খসড়া অনুমোদন করেছেন তারা।

ইতোমধ্যে হামাসের কাছে খসড়াটি পাঠানো হয়েছে। গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতারা জানিয়েছেন, খসড়াটি পর্যারোচনা করছেন তারা।

সূত্র : রয়টার্স

back to top