ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বহনকারী একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
আজ রোববার আজারবাইজানের সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি জলাধার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রাইসি। সেখান থেকে ফেরার সময় ভারজাকান এলাকায় হেলিকপ্টারটি অবতরণের সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
ইরানের সংবাদমাধ্যম তাসনিম নিউজ জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ার পর সেটি থেকে জরুরি ফোনকল এসেছিল। হেলিকপ্টারে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে থাকা কর্মকর্তারাই ওই ফোন করেছিলেন। ফলে এ দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হননি বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
ওই হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান ও স্থানীয় কয়েকজন কর্মকর্তা ছিলেন। তাঁরা পূর্ব আজারবাইজান জলাধার প্রকল্প উদ্বোধন করে ফিরছিলেন।
ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমির ভাহিদি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেছেন, ওই হেলিকপ্টারের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছিল। কথা চলার মধ্যই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারীরা যাচ্ছেন। তবে কুয়াশা ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তাঁদের পৌঁছাতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।
আজ রাইসির ওই হেলিকপ্টারের সঙ্গে আরও দুটি হেলিকপ্টার ছিল। সেগুলো অক্ষত রয়েছে। প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি কোন ধরনের ছিল, তা এখনো জানা যায়নি। ইরান বিভিন্ন ধরনের হেলিকপ্টার ব্যবহার করে। দেশটির সামরিক বাহিনীর অনেক হেলিকপ্টার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময়েরও আগের।
রোববার, ১৯ মে ২০২৪
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বহনকারী একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
আজ রোববার আজারবাইজানের সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি জলাধার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রাইসি। সেখান থেকে ফেরার সময় ভারজাকান এলাকায় হেলিকপ্টারটি অবতরণের সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
ইরানের সংবাদমাধ্যম তাসনিম নিউজ জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ার পর সেটি থেকে জরুরি ফোনকল এসেছিল। হেলিকপ্টারে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে থাকা কর্মকর্তারাই ওই ফোন করেছিলেন। ফলে এ দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হননি বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
ওই হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান ও স্থানীয় কয়েকজন কর্মকর্তা ছিলেন। তাঁরা পূর্ব আজারবাইজান জলাধার প্রকল্প উদ্বোধন করে ফিরছিলেন।
ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমির ভাহিদি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেছেন, ওই হেলিকপ্টারের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছিল। কথা চলার মধ্যই সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারীরা যাচ্ছেন। তবে কুয়াশা ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তাঁদের পৌঁছাতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।
আজ রাইসির ওই হেলিকপ্টারের সঙ্গে আরও দুটি হেলিকপ্টার ছিল। সেগুলো অক্ষত রয়েছে। প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি কোন ধরনের ছিল, তা এখনো জানা যায়নি। ইরান বিভিন্ন ধরনের হেলিকপ্টার ব্যবহার করে। দেশটির সামরিক বাহিনীর অনেক হেলিকপ্টার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময়েরও আগের।