ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হওয়ার পর ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সুরক্ষিত অবস্থানে সরিয়ে নিয়েছে তেহরান। রয়টার্সের সূত্র মতে, এই পদক্ষেপটি ইসরায়েলের ক্রমাগত আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় ইরানের শীর্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের উদ্বেগের প্রতিফলন।
খামেনির নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এমন সময়, যখন লেবাননের হিজবুল্লাহসহ ইরানের আঞ্চলিক মিত্রদের ওপর ইসরায়েলের হামলা তীব্রতর হয়েছে। নাসরাল্লাহর মৃত্যু ইরানের জন্য বড় একটি ধাক্কা, কারণ তিনি হিজবুল্লাহকে মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের সবচেয়ে শক্তিশালী মিত্র হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন।
খামেনি নাসরাল্লাহকে শহীদ উল্লেখ করে তার হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। ইরান হিজবুল্লাহ ও তাদের আঞ্চলিক মিত্রদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করছে। ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের ডেপুটি কমান্ডার আব্বাস নিলফোরৌশনও একই হামলায় নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
‘প্রতিরোধ অক্ষ’ নামে পরিচিত এই নেটওয়ার্কে হিজবুল্লাহ ছাড়াও হামাস, ইরাকি মিলিশিয়া এবং ইয়েমেনের হুতিরা রয়েছে, যারা ইরানের সমর্থনে কাজ করে যাচ্ছে।
অপরাধ ও দুর্নীতি: দেশে ও লন্ডনে আনোয়ারুজ্জামানের বিপুল সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক
অপরাধ ও দুর্নীতি: ৪৩ বছর ধরে প্লট দখলে আমলা-রাজনীতিকরা, বঞ্চিত স্থানীয় চাষিরা
নগর-মহানগর: আরও কয়েকটি এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা