‘ইলেক্টোরাল কলেজ’ ভোটে দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। নিজের জয় ঘোষণা করেছেন এই রিপাবলিকান প্রার্থী। স্থানীয় সময় ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার রাতে ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে সমর্থকদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন তিনি। এ সময়ে মঞ্চে তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প এবং তার রানিংমেট জে ডি ভান্স।
ট্রাম্প বলেন, ‘অ্যামেরিকার জনগণের জন্য এটি চমৎকার জয়। এটা আমাদের অ্যামেরিকাকে আবারও মহান করার সুযোগ দেবে।’ এটি ‘অ্যামেরিকার স্বর্ণযুগ’ হবে বলেন তিনি। সমর্থকদের উল্লাস, করতালির মধ্যে বক্তব্যে ট্রাম্প অল্প কথায় গত জুলাইয়ে তার ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনেছেন, যখন প্রচার সমাবেশে আততায়ীর গুলি থেকে তিনি প্রাণে বেঁচে যান। তার কান ছুঁয়ে বেরিয়ে যায় গুলি।
সেদিন তার হত্যাপ্রচেষ্টা থেকে ‘বেঁচে যাওয়ার একটি কারণ ছিল’- নির্বাচনে জয় দাবির পর এ কথা জনসম্মুখে আবারও বলেছেন ট্রাম্প; যে কথা নির্বাচনী প্রচারের পুরো সময় জুড়েই তিনি বলে এসেছেন। ট্রাম্প বলেন, ‘অনেক মানুষই আমাকে বলেছেন, যে ঈশ্বর আমাকে বাঁচিয়েছেন, সেটি কোনো একটি কারণের জন্যই।’
ট্রাম্প বলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়া বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তার সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষার ব্রত নিয়ে কাজ করবে। ট্রাম্প বিভক্ত দেশকে একতাবদ্ধ করার চেষ্টা নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘অতীতের সব বিভক্তি পেছনে ফেলে আসার এখনই সময়’।
ট্রাম্প তার স্ত্রী মেলানিয়াকে ‘ফার্স্ট লেডি’ বলে ঘোষণা দেন। এবং তার লেখা বইয়ের প্রশংসা করেন। বলেন, বইটি ‘অ্যামেরিকার সর্বাধিক বিক্রীত’বইয়ের একটি। তিনি (মেলানিয়া) দারুণ কাজ করেছেন। তিনি জনগণকে সাহায্য করতে কঠোর পরিশ্রম করেন। নিজের সন্তানদের অভূতপূর্ব বলে উল্লেখ করে তাদের ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প। তিনি প্রত্যেক সন্তানের নাম ধরে ডাকেন। তারা মঞ্চে এসে দাঁড়ান।
বক্তব্যের এক পর্যায়ের ট্রাম্প ভোটারদের পাশাপাশি স্ত্রী মেলানিয়াকেও ধন্যবাদ দেন। এরপর ট্রাম্প তার রানিংমেট জে ডি ভান্সকে শুভেচ্ছা জানান এবং বলেন, তিনি (ভান্স) যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন।
এরপর ট্রাম্প তার প্রচারণা শিবিরের খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠো একজনকে নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন, তিনি সামাজিকমাধ্যম এক্স-এর মালিক আর বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। মাস্ককে ‘দারুণ মানুষ’ হিসেবে বর্ণনা করে তাকে রিপাবলিকান দলের ‘নতুন তারা’ হিসেবে অভিহিত করেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প নিয়মিতভাবে টানা ৯০ মিনিট বা তার বেশি সময় ধরে বক্তৃতা করলেও তার ‘বিজয় ভাষণ’ প্রায় ২৫ মিনিটের মধ্যেই শেষ করেন বলে রয়টার্স জানায়।
বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪
‘ইলেক্টোরাল কলেজ’ ভোটে দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। নিজের জয় ঘোষণা করেছেন এই রিপাবলিকান প্রার্থী। স্থানীয় সময় ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার রাতে ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে সমর্থকদের উদ্দেশে বক্তব্য দেন তিনি। এ সময়ে মঞ্চে তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প এবং তার রানিংমেট জে ডি ভান্স।
ট্রাম্প বলেন, ‘অ্যামেরিকার জনগণের জন্য এটি চমৎকার জয়। এটা আমাদের অ্যামেরিকাকে আবারও মহান করার সুযোগ দেবে।’ এটি ‘অ্যামেরিকার স্বর্ণযুগ’ হবে বলেন তিনি। সমর্থকদের উল্লাস, করতালির মধ্যে বক্তব্যে ট্রাম্প অল্প কথায় গত জুলাইয়ে তার ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনেছেন, যখন প্রচার সমাবেশে আততায়ীর গুলি থেকে তিনি প্রাণে বেঁচে যান। তার কান ছুঁয়ে বেরিয়ে যায় গুলি।
সেদিন তার হত্যাপ্রচেষ্টা থেকে ‘বেঁচে যাওয়ার একটি কারণ ছিল’- নির্বাচনে জয় দাবির পর এ কথা জনসম্মুখে আবারও বলেছেন ট্রাম্প; যে কথা নির্বাচনী প্রচারের পুরো সময় জুড়েই তিনি বলে এসেছেন। ট্রাম্প বলেন, ‘অনেক মানুষই আমাকে বলেছেন, যে ঈশ্বর আমাকে বাঁচিয়েছেন, সেটি কোনো একটি কারণের জন্যই।’
ট্রাম্প বলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়া বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তার সরকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষার ব্রত নিয়ে কাজ করবে। ট্রাম্প বিভক্ত দেশকে একতাবদ্ধ করার চেষ্টা নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘অতীতের সব বিভক্তি পেছনে ফেলে আসার এখনই সময়’।
ট্রাম্প তার স্ত্রী মেলানিয়াকে ‘ফার্স্ট লেডি’ বলে ঘোষণা দেন। এবং তার লেখা বইয়ের প্রশংসা করেন। বলেন, বইটি ‘অ্যামেরিকার সর্বাধিক বিক্রীত’বইয়ের একটি। তিনি (মেলানিয়া) দারুণ কাজ করেছেন। তিনি জনগণকে সাহায্য করতে কঠোর পরিশ্রম করেন। নিজের সন্তানদের অভূতপূর্ব বলে উল্লেখ করে তাদের ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প। তিনি প্রত্যেক সন্তানের নাম ধরে ডাকেন। তারা মঞ্চে এসে দাঁড়ান।
বক্তব্যের এক পর্যায়ের ট্রাম্প ভোটারদের পাশাপাশি স্ত্রী মেলানিয়াকেও ধন্যবাদ দেন। এরপর ট্রাম্প তার রানিংমেট জে ডি ভান্সকে শুভেচ্ছা জানান এবং বলেন, তিনি (ভান্স) যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন।
এরপর ট্রাম্প তার প্রচারণা শিবিরের খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠো একজনকে নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন, তিনি সামাজিকমাধ্যম এক্স-এর মালিক আর বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক। মাস্ককে ‘দারুণ মানুষ’ হিসেবে বর্ণনা করে তাকে রিপাবলিকান দলের ‘নতুন তারা’ হিসেবে অভিহিত করেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প নিয়মিতভাবে টানা ৯০ মিনিট বা তার বেশি সময় ধরে বক্তৃতা করলেও তার ‘বিজয় ভাষণ’ প্রায় ২৫ মিনিটের মধ্যেই শেষ করেন বলে রয়টার্স জানায়।