যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়ে বিপুল অর্থ ব্যয় করা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক, ট্রাম্প প্রশাসনের একটি বিশেষ দায়িত্বে নিয়োগ পেয়েছেন।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার প্রশাসনের দক্ষতা বাড়াতে “সরকারি দক্ষতা বিভাগ” নামে একটি নতুন বিভাগ গঠন করেছেন, যেখানে মাস্ক সহপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তার সঙ্গে এই বিভাগের সহপ্রধান হিসেবে কাজ করবেন সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বিবেক রামস্বামী।
এই নিয়োগের ঘোষণাটি মঙ্গলবার জানানো হয়েছে। ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, এই বিভাগটি সরাসরি সরকারি কাঠামোর মধ্যে থেকে কাজ করবে না, বরং বাইরের পরামর্শদাতা হিসেবে ভূমিকা পালন করবে। এর ফলে, মাস্ক এবং রামস্বামীর ভূমিকা আনুষ্ঠানিক না হওয়ায় মার্কিন সেনেটের অনুমোদন প্রয়োজন হবে না। মাস্ক তার বর্তমান দায়িত্বে, যেমন টেসলা, স্পেসএক্স, এবং সামাজিক মাধ্যম এক্স-এর প্রধান হিসেবে বহাল থাকতে পারবেন।
এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেন, “মাস্ক ও রামস্বামী আমার প্রশাসনে সরকারি আমলাতন্ত্রের প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করবে, অতিরিক্ত প্রবিধান বাতিল করবে, অপব্যয় হ্রাস করবে এবং ফেডারেল সংস্থাগুলোকে পুনর্গঠন করবে।”
তিনি আরও জানান যে, এই বিভাগটি হোয়াইট হাউজ এবং ব্যবস্থাপনা ও বাজেট দপ্তরের সঙ্গে মিলে কাজ করবে। এর মূল লক্ষ্য হবে সরকারি কাঠামোতে বড় ধরনের সংস্কার আনা এবং উদ্যোক্তাভিত্তিক পন্থার উদ্ভব ঘটানো। ট্রাম্প বলেছেন, এই কাজটি যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণার ২৫০তম বার্ষিকীতে, ২০২৬ সালের ৪ জুলাই শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
মাস্ক, ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে আর্থিক সহায়তা এবং জনসভায় উপস্থিত থেকে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছেন। ফোবর্সের তথ্য অনুযায়ী, তিনি বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি। বিবেক রামস্বামী একজন ব্যবসায়ী এবং রিপাবলিকান দলের সদস্য, যিনি একটি ওষুধ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং রিপাবলিকান দলের প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে যাওয়ার পর তিনি ট্রাম্পের একজন ঘনিষ্ঠ সমর্থক হিসেবে কাজ করছেন।
এই বিশেষ দায়িত্বের মাধ্যমে, ট্রাম্প প্রশাসন সরকারি কার্যক্রমে আরও দক্ষতা ও স্বচ্ছতা আনতে সচেষ্ট হচ্ছে।
বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন জানিয়ে বিপুল অর্থ ব্যয় করা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক, ট্রাম্প প্রশাসনের একটি বিশেষ দায়িত্বে নিয়োগ পেয়েছেন।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার প্রশাসনের দক্ষতা বাড়াতে “সরকারি দক্ষতা বিভাগ” নামে একটি নতুন বিভাগ গঠন করেছেন, যেখানে মাস্ক সহপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তার সঙ্গে এই বিভাগের সহপ্রধান হিসেবে কাজ করবেন সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বিবেক রামস্বামী।
এই নিয়োগের ঘোষণাটি মঙ্গলবার জানানো হয়েছে। ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, এই বিভাগটি সরাসরি সরকারি কাঠামোর মধ্যে থেকে কাজ করবে না, বরং বাইরের পরামর্শদাতা হিসেবে ভূমিকা পালন করবে। এর ফলে, মাস্ক এবং রামস্বামীর ভূমিকা আনুষ্ঠানিক না হওয়ায় মার্কিন সেনেটের অনুমোদন প্রয়োজন হবে না। মাস্ক তার বর্তমান দায়িত্বে, যেমন টেসলা, স্পেসএক্স, এবং সামাজিক মাধ্যম এক্স-এর প্রধান হিসেবে বহাল থাকতে পারবেন।
এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেন, “মাস্ক ও রামস্বামী আমার প্রশাসনে সরকারি আমলাতন্ত্রের প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করবে, অতিরিক্ত প্রবিধান বাতিল করবে, অপব্যয় হ্রাস করবে এবং ফেডারেল সংস্থাগুলোকে পুনর্গঠন করবে।”
তিনি আরও জানান যে, এই বিভাগটি হোয়াইট হাউজ এবং ব্যবস্থাপনা ও বাজেট দপ্তরের সঙ্গে মিলে কাজ করবে। এর মূল লক্ষ্য হবে সরকারি কাঠামোতে বড় ধরনের সংস্কার আনা এবং উদ্যোক্তাভিত্তিক পন্থার উদ্ভব ঘটানো। ট্রাম্প বলেছেন, এই কাজটি যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণার ২৫০তম বার্ষিকীতে, ২০২৬ সালের ৪ জুলাই শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
মাস্ক, ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে আর্থিক সহায়তা এবং জনসভায় উপস্থিত থেকে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছেন। ফোবর্সের তথ্য অনুযায়ী, তিনি বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি। বিবেক রামস্বামী একজন ব্যবসায়ী এবং রিপাবলিকান দলের সদস্য, যিনি একটি ওষুধ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং রিপাবলিকান দলের প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে যাওয়ার পর তিনি ট্রাম্পের একজন ঘনিষ্ঠ সমর্থক হিসেবে কাজ করছেন।
এই বিশেষ দায়িত্বের মাধ্যমে, ট্রাম্প প্রশাসন সরকারি কার্যক্রমে আরও দক্ষতা ও স্বচ্ছতা আনতে সচেষ্ট হচ্ছে।