মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এই বিষয়ে একমত হয়েছেন যে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নয়, মানুষের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থার (এপেক) সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক করেন বাইডেন ও সি। পরে বৈঠক নিয়ে বিবৃতি দেয় হোয়াইট হাউস।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সিদ্ধান্তের ওপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি দৃঢ়তার সঙ্গে সমর্থন করেছেন দুই নেতা।
বিচক্ষণ ও দায়িত্বশীল পদ্ধতিতে সামরিক ক্ষেত্রে এআই প্রযুক্তি বিকাশের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন দুই নেতা। তাঁরা সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো সাবধানে বিবেচনা করার প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দেন।
দুই নেতার বৈঠক নিয়ে চীনের সংক্ষিপ্ত সরকারি ভাষ্যেও এআই-সংক্রান্ত একই কথার উল্লেখ রয়েছে।
বৈঠকের বিষয়ে বক্তব্য জানতে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। কিন্তু তারা তাৎক্ষণিকভাবে এ অনুরোধে সাড়া দেয়নি।
পারমাণবিক অস্ত্র ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আরও আলোচনা হবে কি না বা পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা স্পষ্ট নয়।
রোববার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এই বিষয়ে একমত হয়েছেন যে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নয়, মানুষের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থার (এপেক) সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক করেন বাইডেন ও সি। পরে বৈঠক নিয়ে বিবৃতি দেয় হোয়াইট হাউস।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সিদ্ধান্তের ওপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি দৃঢ়তার সঙ্গে সমর্থন করেছেন দুই নেতা।
বিচক্ষণ ও দায়িত্বশীল পদ্ধতিতে সামরিক ক্ষেত্রে এআই প্রযুক্তি বিকাশের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন দুই নেতা। তাঁরা সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো সাবধানে বিবেচনা করার প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দেন।
দুই নেতার বৈঠক নিয়ে চীনের সংক্ষিপ্ত সরকারি ভাষ্যেও এআই-সংক্রান্ত একই কথার উল্লেখ রয়েছে।
বৈঠকের বিষয়ে বক্তব্য জানতে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। কিন্তু তারা তাৎক্ষণিকভাবে এ অনুরোধে সাড়া দেয়নি।
পারমাণবিক অস্ত্র ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আরও আলোচনা হবে কি না বা পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা স্পষ্ট নয়।