ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার কোনো হোটেলে বাংলাদেশি পর্যটকদের থাকতে দেওয়া হবে না। তাঁদের কোনো পরিষেবা দেওয়া হবে না।
অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন গতকাল সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে। সাময়িকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলা হয়। এসবের প্রতিবাদে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ত্রিপুরার সব হোটেলের ফ্রন্ট ডেস্কে বাংলাদেশি নাগরিকেরা যে নিষিদ্ধ, এমন নোটিশ রাখতে হবে। নিরাপত্তা তল্লাশি বাড়ানোর জন্যও হোটেলগুলোকে বলা হয়েছে।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ঢুকে হামলা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে হিন্দুত্ববাদী সংগঠন হিন্দু সংঘর্ষ সমিতিসহ কয়েকটি সংগঠনের সমর্থকেরা এ হামলা চালান। এদিন মুম্বাইয়ের বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের কাছাকাছি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) আয়োজনে কয়েক শ লোক বিক্ষোভ করেছেন। হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি হলো ভিএইচপির সহযোগী সংগঠন।
এ ঘটনাকে ‘দুঃখজনক’ উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তি কোনো অবস্থাতেই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়। নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং দেশের (ভারতের) অন্যান্য স্থানে তাদের উপ ও সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার জন্য সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তবে আগরতলার হামলার বিষয়টি পূর্বপরিকল্পিত উল্লেখ করে নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার ঘটনা বাংলাদেশ সরকারকে গভীরভাবে ক্ষুব্ধ করেছে। ঘটনাপ্রবাহ দেখে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত। এ ঘটনা কূটনৈতিক সম্পর্কবিষয়ক ভিয়েনা সনদের লঙ্ঘন।
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার কোনো হোটেলে বাংলাদেশি পর্যটকদের থাকতে দেওয়া হবে না। তাঁদের কোনো পরিষেবা দেওয়া হবে না।
অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন গতকাল সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে। সাময়িকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলা হয়। এসবের প্রতিবাদে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ত্রিপুরার সব হোটেলের ফ্রন্ট ডেস্কে বাংলাদেশি নাগরিকেরা যে নিষিদ্ধ, এমন নোটিশ রাখতে হবে। নিরাপত্তা তল্লাশি বাড়ানোর জন্যও হোটেলগুলোকে বলা হয়েছে।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ঢুকে হামলা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে হিন্দুত্ববাদী সংগঠন হিন্দু সংঘর্ষ সমিতিসহ কয়েকটি সংগঠনের সমর্থকেরা এ হামলা চালান। এদিন মুম্বাইয়ের বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের কাছাকাছি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) আয়োজনে কয়েক শ লোক বিক্ষোভ করেছেন। হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি হলো ভিএইচপির সহযোগী সংগঠন।
এ ঘটনাকে ‘দুঃখজনক’ উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তি কোনো অবস্থাতেই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়। নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং দেশের (ভারতের) অন্যান্য স্থানে তাদের উপ ও সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার জন্য সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তবে আগরতলার হামলার বিষয়টি পূর্বপরিকল্পিত উল্লেখ করে নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার ঘটনা বাংলাদেশ সরকারকে গভীরভাবে ক্ষুব্ধ করেছে। ঘটনাপ্রবাহ দেখে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত। এ ঘটনা কূটনৈতিক সম্পর্কবিষয়ক ভিয়েনা সনদের লঙ্ঘন।