alt

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশি বলে ধারণা

উপকূলে ভেসে আসা ২০ মরদেহ লিবিয়াতেই সমাহিত

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

লিবিয়ার ভূমধ্যসাগর উপকূল এলাকা থেকে ভেসে আসে ২০

অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ। মরদেহগুলো পচেগলে যাচ্ছিল। তাদের সঙ্গে কোনো নথিপত্র ছিল না। তবে মরদেহগুলো বাংলাদেশি নাগরিক বলা ধারণা করছে স্থানীয় রেড ক্রিসেন্ট। পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় ব্রেগা থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে আজদাদিয়া নামক একটি স্থানে সমাহিত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসের ফেইসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পোস্টে বলা হয়, ‘লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের ব্রেগা তীর থেকে গত দুদিনে বেশ কয়েকজন অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে দূতাবাস বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছে।’

‘স্থানীয় উদ্ধারকারী কর্তৃপক্ষের মতে, অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি নৌকা ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়ার পর এসব মরদেহ ব্রেগা তীরে ভেসে এসেছে।’

পোস্টে আরও বলা হয়, ‘উদ্ধার হওয়া মরদেহের মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক থাকার আশঙ্কার কথা বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে দূতাবাস এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি। বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে যোগাযোগ করছে দূতাবাস।’

শনিবার দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘এসব মানুষ কোন দেশের নাগরিক তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় রেড ক্রিসেন্টের ধারণা, তারা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। আর যে স্থান থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার হয়েছে সেখানে যাওয়ার অনুমতি এখনো পায়নি দূতাবাস।’

সূত্র জানায়, গত ২৪ জানুয়ারি লিবিয়া উপকূল থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে একটি নৌকা ইতালির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ওই নৌকায় অনেক বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন। নৌকাটি ডুবে যাওয়ার পর মরদেহ ভেসে আসে লিবিয়া উপকূলে। তবে ওই নৌকায় ঠিক কতজন বাংলাদেশি ছিলেন, তা এখনো জানা যায়নি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ব্রেগার ৪০ কিলোমিটার দূরের সাগর এলাকায় মরদেহগুলো ভেসে ওঠেছে। লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট মরদেহগুলো বাংলাদেশিদের বলে আশঙ্কা করলেও কোনো তথ্য-প্রমাণ পায়নি। ঘটনাস্থল লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সরকারের অধীন। সেখানে যাওয়ার জন্য অনুমতি পাওয়ার অপেক্ষায় আছে বাংলাদেশ দূতাবাস।

ছবি

সুদানে কাঁচাবাজারে গোলাবর্ষণ-বিমান হামলায় নিহত ৫৬

ছবি

মেক্সিকো-কানাডা-চীনের ওপর ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ

ছবি

লিবিয়ার উপকূলে ২০ মরদেহ, বেশির ভাগ বাংলাদেশি হতে পারে

ছবি

ট্রাম্প শুল্ক আরোপ করলে আমরাও ব্যবস্থা নেব: ট্রুডো

ছবি

ওয়াশিংটন ট্রাজেডির দু’দিন পরে যুক্তরাষ্ট্রে ফের প্লেন দুর্ঘটনা

ছবি

ব্রিকসের মুদ্রা প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের আক্রমণ

ছবি

ডেনমার্কে যুক্তরাষ্ট্রকে বৃহত্তর হুমকি মনে করে অধিকাংশ জনগণ, গ্রিনল্যান্ড বিক্রির বিরোধিতা

ছবি

সি‌রিয়ায় সং‌বিধান বাতিল, সেনাবা‌হিনী ও আসা‌দের দল বিলুপ্ত ঘোষণা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে প্লেন-হেলিকপ্টার সংঘর্ষে সব আরোহীর মৃত্যুর শঙ্কা

ছবি

আইসিডিডিআরবিতে এক হাজারের বেশি চাকরিচ্যুতির চিঠি

ছবি

মায়ানমারে জান্তার নির্বাচন পরিকল্পনা: গৃহযুদ্ধের মধ্যে সহিংসতার শঙ্কা

ছবি

ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে বিমানের সংঘর্ষ: যা যা জানা গেল

ছবি

শুরুতে হম্বিতম্বি, এখন চীনের প্রতি নরম সুর ট্রাম্পের

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে হেলিকপ্টারের সঙ্গে বিমানের সংঘর্ষ, ১৮ মরদেহ উদ্ধার

ছবি

গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার

ছবি

ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ

ছবি

মহাকুম্ভ মেলায় পদদলনের শিকার হয়ে নিহত অন্তত ৭

ছবি

ক্ষমতায় এসেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আসামি নেতানিয়াহুকে যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প

ছবি

ইউরোপ থেকে পণ্য সরিয়ে নিচ্ছে কোকা-কোলা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসন বিরোধী অভিযান, একদিনে গ্রেফতার ৯৫৬

ছবি

সহায়তা বন্ধের পর এবার নিশানায় ইউএসএইডের ৬০ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা

ছবি

কলম্বিয়া মেনে নিয়েছে মার্কিন সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে অভিবাসী প্রত্যাবাসন পরিকল্পনা

ছবি

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণে নিহত ১৮

ছবি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলছে একের পর এক লাশ, নিহত ছাড়াল ৪৭ হাজার ৩০০

ছবি

কলম্বিয়ার ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড, নেপথ্যে ২ যুদ্ধ

ছবি

কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত

ছবি

হামাসের মুক্তি দেওয়া ৪ নারী সেনা ইসরায়েলে, পাল্টা মুক্তি পাচ্ছে ২০০ ফিলিস্তিনি

ছবি

আগামী দশকে বিশ্বের পাঁচজন হবেন ট্রিলিয়নেয়ার

ছবি

ভাইস প্রেসিডেন্টের টাই-ব্রেকিং ভোটে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হলেন পিট হেগসেথ

ছবি

বিদেশে প্রায় সব সহায়তা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

ছবি

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

ছবি

মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট থেকে এলএনজি কেনার চুক্তি করলো বাংলাদেশ

ছবি

অভিবাসীদের ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে নথিপত্রহীন পাঁচ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউস

tab

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশি বলে ধারণা

উপকূলে ভেসে আসা ২০ মরদেহ লিবিয়াতেই সমাহিত

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

লিবিয়ার ভূমধ্যসাগর উপকূল এলাকা থেকে ভেসে আসে ২০

অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ। মরদেহগুলো পচেগলে যাচ্ছিল। তাদের সঙ্গে কোনো নথিপত্র ছিল না। তবে মরদেহগুলো বাংলাদেশি নাগরিক বলা ধারণা করছে স্থানীয় রেড ক্রিসেন্ট। পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় ব্রেগা থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে আজদাদিয়া নামক একটি স্থানে সমাহিত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাসের ফেইসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পোস্টে বলা হয়, ‘লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের ব্রেগা তীর থেকে গত দুদিনে বেশ কয়েকজন অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে দূতাবাস বিভিন্ন সূত্রে জানতে পেরেছে।’

‘স্থানীয় উদ্ধারকারী কর্তৃপক্ষের মতে, অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি নৌকা ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়ার পর এসব মরদেহ ব্রেগা তীরে ভেসে এসেছে।’

পোস্টে আরও বলা হয়, ‘উদ্ধার হওয়া মরদেহের মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক থাকার আশঙ্কার কথা বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে দূতাবাস এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি। বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে যোগাযোগ করছে দূতাবাস।’

শনিবার দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘এসব মানুষ কোন দেশের নাগরিক তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় রেড ক্রিসেন্টের ধারণা, তারা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক। আর যে স্থান থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার হয়েছে সেখানে যাওয়ার অনুমতি এখনো পায়নি দূতাবাস।’

সূত্র জানায়, গত ২৪ জানুয়ারি লিবিয়া উপকূল থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে একটি নৌকা ইতালির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ওই নৌকায় অনেক বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন। নৌকাটি ডুবে যাওয়ার পর মরদেহ ভেসে আসে লিবিয়া উপকূলে। তবে ওই নৌকায় ঠিক কতজন বাংলাদেশি ছিলেন, তা এখনো জানা যায়নি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ব্রেগার ৪০ কিলোমিটার দূরের সাগর এলাকায় মরদেহগুলো ভেসে ওঠেছে। লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট মরদেহগুলো বাংলাদেশিদের বলে আশঙ্কা করলেও কোনো তথ্য-প্রমাণ পায়নি। ঘটনাস্থল লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সরকারের অধীন। সেখানে যাওয়ার জন্য অনুমতি পাওয়ার অপেক্ষায় আছে বাংলাদেশ দূতাবাস।

back to top