আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির দুই হাজার ২০০ কর্মীকে সবেতন ছুটিতে পাঠানোর প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন এক মার্কিন বিচারক।
শুক্রবার স্থানীয় সময় মধ্যরাত থেকে পরিকল্পনাটি কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। তবে দুটি ইউনিয়নের আইনি চ্যালেঞ্জের পর বিচারক কার্ল নিকোলস ‘খুবই সীমিত’ সময়ের জন্য এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী প্রধান সরকারি সংস্থা ইউএসএআইডির প্রায় ১০ হাজার কর্মীর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে কাজ করেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, সংস্থাটিতে আপাতত মাত্র ৬১১ কর্মী কাজ করবেন, তবে বাকি কর্মীদের ভবিষ্যৎ এখনো অনিশ্চিত বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ট্রাম্পের যুক্তি, ইউএসএআইডি করদাতাদের অর্থের যথাযথ ব্যবহার করছে না। তার প্রশাসন ব্যয় কমানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্থার বাজেট কাটছাঁট করছে, যার মধ্যে ইউএসএআইডি অন্যতম। এই ব্যয় সংকোচন প্রক্রিয়ার দায়িত্বে রয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের ধনকুবের ইলন মাস্ক।
বিচারক নিকোলসের আদেশ এমন এক সময়ে এসেছে, যখন কর্মকর্তারা ওয়াশিংটন ডিসিতে ইউএসএআইডির সদর দপ্তর থেকে সংস্থার লোগো সরানোর কাজ করছিলেন।
শুক্রবার বিচারক নিকোলস জানান, এই সিদ্ধান্তের লিখিত ব্যাখ্যা পরবর্তী সময়ে প্রকাশ করা হবে।
তবে এই ২২০০ কর্মী ছাড়াও ইউএসএআইডির আরও প্রায় ৫০০ কর্মী বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন।
মামলায় অনুদান ও চুক্তি পুনরায় চালু এবং ইউএসএআইডির সদর দপ্তর খুলে দেওয়ারও আবেদন জানানো হয়েছিল, তবে সে বিষয়ে বিচারকের কোনো নির্দেশনা আসেনি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির দুই হাজার ২০০ কর্মীকে সবেতন ছুটিতে পাঠানোর প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন এক মার্কিন বিচারক।
শুক্রবার স্থানীয় সময় মধ্যরাত থেকে পরিকল্পনাটি কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। তবে দুটি ইউনিয়নের আইনি চ্যালেঞ্জের পর বিচারক কার্ল নিকোলস ‘খুবই সীমিত’ সময়ের জন্য এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী প্রধান সরকারি সংস্থা ইউএসএআইডির প্রায় ১০ হাজার কর্মীর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে কাজ করেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, সংস্থাটিতে আপাতত মাত্র ৬১১ কর্মী কাজ করবেন, তবে বাকি কর্মীদের ভবিষ্যৎ এখনো অনিশ্চিত বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ট্রাম্পের যুক্তি, ইউএসএআইডি করদাতাদের অর্থের যথাযথ ব্যবহার করছে না। তার প্রশাসন ব্যয় কমানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্থার বাজেট কাটছাঁট করছে, যার মধ্যে ইউএসএআইডি অন্যতম। এই ব্যয় সংকোচন প্রক্রিয়ার দায়িত্বে রয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের ধনকুবের ইলন মাস্ক।
বিচারক নিকোলসের আদেশ এমন এক সময়ে এসেছে, যখন কর্মকর্তারা ওয়াশিংটন ডিসিতে ইউএসএআইডির সদর দপ্তর থেকে সংস্থার লোগো সরানোর কাজ করছিলেন।
শুক্রবার বিচারক নিকোলস জানান, এই সিদ্ধান্তের লিখিত ব্যাখ্যা পরবর্তী সময়ে প্রকাশ করা হবে।
তবে এই ২২০০ কর্মী ছাড়াও ইউএসএআইডির আরও প্রায় ৫০০ কর্মী বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন।
মামলায় অনুদান ও চুক্তি পুনরায় চালু এবং ইউএসএআইডির সদর দপ্তর খুলে দেওয়ারও আবেদন জানানো হয়েছিল, তবে সে বিষয়ে বিচারকের কোনো নির্দেশনা আসেনি।