ছবি :রয়টার্স
মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রেইলার ট্রাকের সংঘর্ষে অন্তত ৪১ জন নিহত হয়েছেন। তাবাসকো রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুর্ঘটনাটি শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোরে ছোট শহর এসকারসেগার কাছে ঘটে।
তাবাসকো রাজ্য সরকার জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই উদ্ধারকাজ শুরু হয়, যা এখনও চলছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, বাসটিতে মোট ৪৮ জন যাত্রী ছিলেন। ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলেই ৩৮ জনের মৃত্যু হয়। বাসটির দুই চালক ও ট্রাকের চালকও প্রাণ হারিয়েছেন।
সংঘর্ষের পর বাসটিতে আগুন ধরে যায়, যা দ্রুত পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে। রয়টার্সের প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, বাসটি পুরোপুরি পুড়ে গেছে এবং শুধু ধাতব কাঠামো অবশিষ্ট রয়েছে।
ট্যুরস অ্যাকোস্তা নামে বাস পরিচালনাকারী কোম্পানি জানিয়েছে, বাসটি কানকুন থেকে তাবাসকো যাচ্ছিল। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তারা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা "যা ঘটেছে তার জন্য গভীরভাবে দুঃখিত"।
তাবাসকোর নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, এখন পর্যন্ত ১৮টি মরদেহ শনাক্ত করা গেছে, তবে আরও অনেক নিখোঁজ রয়েছেন। রাজ্য সরকার জানিয়েছে, নিহতদের পরিচয় শনাক্তের কাজ চলছে।
দুর্ঘটনার কারণ নিশ্চিতভাবে জানা না গেলেও বাসের গতি সীমা মেনে চলছিল কি না, সেটিও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
ছবি :রয়টার্স
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলে একটি যাত্রীবাহী বাস ও ট্রেইলার ট্রাকের সংঘর্ষে অন্তত ৪১ জন নিহত হয়েছেন। তাবাসকো রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুর্ঘটনাটি শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোরে ছোট শহর এসকারসেগার কাছে ঘটে।
তাবাসকো রাজ্য সরকার জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই উদ্ধারকাজ শুরু হয়, যা এখনও চলছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, বাসটিতে মোট ৪৮ জন যাত্রী ছিলেন। ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলেই ৩৮ জনের মৃত্যু হয়। বাসটির দুই চালক ও ট্রাকের চালকও প্রাণ হারিয়েছেন।
সংঘর্ষের পর বাসটিতে আগুন ধরে যায়, যা দ্রুত পুরো বাসে ছড়িয়ে পড়ে। রয়টার্সের প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, বাসটি পুরোপুরি পুড়ে গেছে এবং শুধু ধাতব কাঠামো অবশিষ্ট রয়েছে।
ট্যুরস অ্যাকোস্তা নামে বাস পরিচালনাকারী কোম্পানি জানিয়েছে, বাসটি কানকুন থেকে তাবাসকো যাচ্ছিল। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তারা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা "যা ঘটেছে তার জন্য গভীরভাবে দুঃখিত"।
তাবাসকোর নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, এখন পর্যন্ত ১৮টি মরদেহ শনাক্ত করা গেছে, তবে আরও অনেক নিখোঁজ রয়েছেন। রাজ্য সরকার জানিয়েছে, নিহতদের পরিচয় শনাক্তের কাজ চলছে।
দুর্ঘটনার কারণ নিশ্চিতভাবে জানা না গেলেও বাসের গতি সীমা মেনে চলছিল কি না, সেটিও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।