যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের এক যৌথ বিবৃতিতে ক্ষুব্ধ হয়েছে চীন। সোমবার তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ওই বিবৃতিতে বেইজিংকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করেছে টোকিও। রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এই বিবৃতির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুয়ো জিয়াকুন বলেছেন, যৌথ বিবৃতিতে যেমন বেইজিংয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে তেমনি তাদের বক্তব্য চীনের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের শামিল। এসব বিবৃতি কেবল আঞ্চলিক অস্থিরতা বৃদ্ধি করে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার সঙ্গে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে বৈঠক করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকের পর হোয়াইট হাউজ থেকে প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে দুই নেতা দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরে বেইজিংয়ের সামরিক তৎপরতার বিরোধিতা করেন। বিবৃতিতে তাইওয়ানের বিষয়ে বলা হয়, তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা জরুরি। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোতে তাইওয়ানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার পক্ষে মত দেন তারা।
এ বিষয়ে জিয়াকুন বলেছেন, বেইজিংয়ের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ বন্ধ করে এক চীন নীতি অনুসরণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের প্রতি আমরা আহ্বান জানাচ্ছি। বেইজিংয়ের এক চীন নীতি মূলত তাইওয়ান সংক্রান্ত।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের এক যৌথ বিবৃতিতে ক্ষুব্ধ হয়েছে চীন। সোমবার তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ওই বিবৃতিতে বেইজিংকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করেছে টোকিও। রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এই বিবৃতির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুয়ো জিয়াকুন বলেছেন, যৌথ বিবৃতিতে যেমন বেইজিংয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে তেমনি তাদের বক্তব্য চীনের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের শামিল। এসব বিবৃতি কেবল আঞ্চলিক অস্থিরতা বৃদ্ধি করে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার সঙ্গে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে বৈঠক করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকের পর হোয়াইট হাউজ থেকে প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে দুই নেতা দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরে বেইজিংয়ের সামরিক তৎপরতার বিরোধিতা করেন। বিবৃতিতে তাইওয়ানের বিষয়ে বলা হয়, তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা জরুরি। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোতে তাইওয়ানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার পক্ষে মত দেন তারা।
এ বিষয়ে জিয়াকুন বলেছেন, বেইজিংয়ের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ বন্ধ করে এক চীন নীতি অনুসরণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের প্রতি আমরা আহ্বান জানাচ্ছি। বেইজিংয়ের এক চীন নীতি মূলত তাইওয়ান সংক্রান্ত।