ফিলিস্তিনের গাজা দখল করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও তার অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। গত রোববার নিউ অরলিন্সে যাওয়ার পথে এয়ার ফোর্স ওয়ান উড়োজাহাজে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, “গাজা কিনে নিয়ে তার মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পরিকল্পনা। এটি পুনর্গঠন করা হবে এবং মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশও এতে সাহায্য করতে পারে, তবে মালিকানা থাকবে আমাদের।”
তিনি আরো বলেন, “এটি এখন গুঁড়িয়ে দেওয়া জায়গা। বাকিটাও গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। সবকিছুই মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে।”
এদিকে, ট্রাম্পের এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। হামাসের গাজা প্রধান খলিল আল-হাইয়া বলেন, “গাজা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব, যুক্তরাষ্ট্র এবং ট্রাম্পের পরিকল্পনা কখনও সফল হবে না। আমরা এই পরিকল্পনাগুলো পরাস্ত করব।”
ইরানের রাজধানী তেহরানে ইসলামি বিপ্লবের বার্ষিকী অনুষ্ঠানে হামাস নেতা আরো বলেন, “যেমন আমরা আগের প্রকল্পগুলো পরাস্ত করেছি, তেমনি এ প্রকল্পটিও আমরা পরাস্ত করব।”
এছাড়া, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানও ট্রাম্পের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “গাজায় হাজার হাজার বছর ধরে বসবাসকারী জনগণকে সরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই। গাজা, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমের মালিক ফিলিস্তিনিরা।”
এদিকে, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পরবর্তী ধাপ নিয়ে কাতারে আলোচনা চলছে। তবে, ইসরায়েলের প্রতিনিধিদল কেবল যুদ্ধবিরতির কারিগরি দিক নিয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ফিলিস্তিনের গাজা দখল করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও তার অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। গত রোববার নিউ অরলিন্সে যাওয়ার পথে এয়ার ফোর্স ওয়ান উড়োজাহাজে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, “গাজা কিনে নিয়ে তার মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পরিকল্পনা। এটি পুনর্গঠন করা হবে এবং মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশও এতে সাহায্য করতে পারে, তবে মালিকানা থাকবে আমাদের।”
তিনি আরো বলেন, “এটি এখন গুঁড়িয়ে দেওয়া জায়গা। বাকিটাও গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। সবকিছুই মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে।”
এদিকে, ট্রাম্পের এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। হামাসের গাজা প্রধান খলিল আল-হাইয়া বলেন, “গাজা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব, যুক্তরাষ্ট্র এবং ট্রাম্পের পরিকল্পনা কখনও সফল হবে না। আমরা এই পরিকল্পনাগুলো পরাস্ত করব।”
ইরানের রাজধানী তেহরানে ইসলামি বিপ্লবের বার্ষিকী অনুষ্ঠানে হামাস নেতা আরো বলেন, “যেমন আমরা আগের প্রকল্পগুলো পরাস্ত করেছি, তেমনি এ প্রকল্পটিও আমরা পরাস্ত করব।”
এছাড়া, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানও ট্রাম্পের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “গাজায় হাজার হাজার বছর ধরে বসবাসকারী জনগণকে সরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই। গাজা, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমের মালিক ফিলিস্তিনিরা।”
এদিকে, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পরবর্তী ধাপ নিয়ে কাতারে আলোচনা চলছে। তবে, ইসরায়েলের প্রতিনিধিদল কেবল যুদ্ধবিরতির কারিগরি দিক নিয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।