পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী একটি ট্রেনে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলার ঘটনায় অন্তত ২৭ হামলাকারী নিহত হয়েছেন। নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, হামলায় জিম্মি হওয়া ১৫৫ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং সব সশস্ত্র সদস্যকে নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
গতকাল মঙ্গলবার কোয়েটা থেকে পেশোয়ারগামী জাফর এক্সপ্রেস ট্রেনটি বেলুচিস্তানের বোলান এলাকায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলার শিকার হয়। গোষ্ঠীটি ট্রেন থামিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে। হামলার দায় স্বীকার করেছে নিষিদ্ধ সশস্ত্র গোষ্ঠী বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)।
নিরাপত্তা বাহিনীর সূত্র জানিয়েছে, সশস্ত্র ব্যক্তিরা স্যাটেলাইট ফোনের মাধ্যমে ‘বিদেশি সহায়তাকারীদের’ সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন এবং তাঁদের মধ্যে একজন ‘মাস্টারমাইন্ড’ আফগানিস্তানে অবস্থান করছেন। হামলাকারীরা নারী ও শিশুদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করায় উদ্ধার অভিযানে সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে।
এই ঘটনায় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান ইনস্টিটিউট ফর কনফ্লিক্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (পিআইসিএসএস)।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী একটি ট্রেনে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলার ঘটনায় অন্তত ২৭ হামলাকারী নিহত হয়েছেন। নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, হামলায় জিম্মি হওয়া ১৫৫ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং সব সশস্ত্র সদস্যকে নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
গতকাল মঙ্গলবার কোয়েটা থেকে পেশোয়ারগামী জাফর এক্সপ্রেস ট্রেনটি বেলুচিস্তানের বোলান এলাকায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলার শিকার হয়। গোষ্ঠীটি ট্রেন থামিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে। হামলার দায় স্বীকার করেছে নিষিদ্ধ সশস্ত্র গোষ্ঠী বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)।
নিরাপত্তা বাহিনীর সূত্র জানিয়েছে, সশস্ত্র ব্যক্তিরা স্যাটেলাইট ফোনের মাধ্যমে ‘বিদেশি সহায়তাকারীদের’ সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন এবং তাঁদের মধ্যে একজন ‘মাস্টারমাইন্ড’ আফগানিস্তানে অবস্থান করছেন। হামলাকারীরা নারী ও শিশুদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করায় উদ্ধার অভিযানে সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে।
এই ঘটনায় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তান ইনস্টিটিউট ফর কনফ্লিক্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (পিআইসিএসএস)।