মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নেটো মহাসচিব মার্ক রুটেকে বলেছেন, আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা জোরদারে গ্রিনল্যান্ডের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ থাকা জরুরি। তার এই মন্তব্যে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ আর্কটিকের দ্বীপটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ আবারও সামনে এসেছে।
হোয়াইট হাউজে নেটো মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, "আমাদের এটা দরকার শুধু জাতীয় নিরাপত্তার জন্য নয়, বরং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যও। বিভিন্ন শক্তিশালী খেলোয়াড় উপকূলজুড়ে ঘোরাফেরা করছে, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আমরা এ বিষয়ে নেটোর সঙ্গে আলোচনা করবো।"
গ্রিনল্যান্ডের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী বলেও মন্তব্য করেন। তার ভাষায়, "আমি বিশ্বাস করি, এটা হবেই।"
গ্রিনল্যান্ড, যা বর্তমানে ডেনমার্কের আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল, যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-রাজনৈতিক পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দ্বীপটির বিপুল খনিজ সম্পদ এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সতর্কতা ব্যবস্থাপনার জন্য এর অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রকে আকৃষ্ট করছে।
তবে ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। গ্রিনল্যান্ডের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মুটে এগেদে বলেছেন, "যুক্তরাষ্ট্র আবার আমাদের অঞ্চল দখলের কথা বলছে। যথেষ্ট হয়েছে।"
নতুন নির্বাচিত স্বাধীনতাপন্থী নেতা জেনস-ফ্রেডরিক নেইলসনও ট্রাম্পের দাবিকে নাকচ করে দিয়ে বলেছেন, "এই পরিস্থিতিতে আমাদের একসঙ্গে থাকতে হবে।"
এদিকে, নেটো মহাসচিব মার্ক রুটে এই বিতর্কে নেটোকে জড়াতে চান না বলে জানিয়েছেন। তবে তিনি স্বীকার করেছেন, ওই অঞ্চলে চীন ও রাশিয়ার উপস্থিতি রয়েছে।
ট্রাম্পের দাবি, ডেনমার্ক এ বিষয়ে আলোচনায় আগ্রহী নয়। তাই তিনি গ্রিনল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি আরও শক্তিশালী করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
ডেনমার্কের মালিকানা নিয়েও তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, "ডেনমার্ক অনেক দূরে, আর তারা সেখানে তেমন কিছুই করছে না। ২০০ বছর আগে একটা নৌকা গিয়ে ভিড়েছিল, তাই তারা এখন দাবি করছে যে দ্বীপটি তাদের? আমার মনে হয় না এটা ঠিক।"
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নেটো মহাসচিব মার্ক রুটেকে বলেছেন, আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা জোরদারে গ্রিনল্যান্ডের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ থাকা জরুরি। তার এই মন্তব্যে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ আর্কটিকের দ্বীপটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ আবারও সামনে এসেছে।
হোয়াইট হাউজে নেটো মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, "আমাদের এটা দরকার শুধু জাতীয় নিরাপত্তার জন্য নয়, বরং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যও। বিভিন্ন শক্তিশালী খেলোয়াড় উপকূলজুড়ে ঘোরাফেরা করছে, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আমরা এ বিষয়ে নেটোর সঙ্গে আলোচনা করবো।"
গ্রিনল্যান্ডের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী বলেও মন্তব্য করেন। তার ভাষায়, "আমি বিশ্বাস করি, এটা হবেই।"
গ্রিনল্যান্ড, যা বর্তমানে ডেনমার্কের আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল, যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-রাজনৈতিক পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দ্বীপটির বিপুল খনিজ সম্পদ এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সতর্কতা ব্যবস্থাপনার জন্য এর অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রকে আকৃষ্ট করছে।
তবে ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। গ্রিনল্যান্ডের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মুটে এগেদে বলেছেন, "যুক্তরাষ্ট্র আবার আমাদের অঞ্চল দখলের কথা বলছে। যথেষ্ট হয়েছে।"
নতুন নির্বাচিত স্বাধীনতাপন্থী নেতা জেনস-ফ্রেডরিক নেইলসনও ট্রাম্পের দাবিকে নাকচ করে দিয়ে বলেছেন, "এই পরিস্থিতিতে আমাদের একসঙ্গে থাকতে হবে।"
এদিকে, নেটো মহাসচিব মার্ক রুটে এই বিতর্কে নেটোকে জড়াতে চান না বলে জানিয়েছেন। তবে তিনি স্বীকার করেছেন, ওই অঞ্চলে চীন ও রাশিয়ার উপস্থিতি রয়েছে।
ট্রাম্পের দাবি, ডেনমার্ক এ বিষয়ে আলোচনায় আগ্রহী নয়। তাই তিনি গ্রিনল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি আরও শক্তিশালী করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।
ডেনমার্কের মালিকানা নিয়েও তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, "ডেনমার্ক অনেক দূরে, আর তারা সেখানে তেমন কিছুই করছে না। ২০০ বছর আগে একটা নৌকা গিয়ে ভিড়েছিল, তাই তারা এখন দাবি করছে যে দ্বীপটি তাদের? আমার মনে হয় না এটা ঠিক।"