গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে আজ মঙ্গলবার ভোরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খলিল আল দেকরান জানিয়েছেন, এই হামলায় অন্তত ২০০ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ।
গাজার উত্তরাঞ্চল, গাজা সিটি, দেইর আল বালাহ, খান ইউনিস এবং রাফাসহ একাধিক স্থানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা কয়েকটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে এবং যতক্ষণ প্রয়োজন ততক্ষণ হামলা অব্যাহত থাকবে। তারা আরও জানিয়েছে, এটি শুধু বিমান হামলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং আরও বিভিন্ন সামরিক কৌশল প্রয়োগ করা হবে।
এই হামলা এমন এক সময় হলো, যখন গাজায় যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে। গত ১৯ জানুয়ারি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও, কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যে সন্দেহভাজন ব্যক্তি বা ছোট দলকে লক্ষ্য করে নিয়মিত ড্রোন হামলা চালিয়ে আসছিল, তবে আজকের হামলার মাত্রা ছিল অনেক বেশি ভয়াবহ।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের আক্রমণের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি চুক্তি সম্পূর্ণভাবে ভন্ডুল করেছে। হামাসের মতে, এই হামলার ফলে গাজায় এখনো আটক থাকা ৫৯ জন জিম্মির ভাগ্য অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে আজ মঙ্গলবার ভোরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খলিল আল দেকরান জানিয়েছেন, এই হামলায় অন্তত ২০০ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ।
গাজার উত্তরাঞ্চল, গাজা সিটি, দেইর আল বালাহ, খান ইউনিস এবং রাফাসহ একাধিক স্থানে হামলার খবর পাওয়া গেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা কয়েকটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে এবং যতক্ষণ প্রয়োজন ততক্ষণ হামলা অব্যাহত থাকবে। তারা আরও জানিয়েছে, এটি শুধু বিমান হামলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং আরও বিভিন্ন সামরিক কৌশল প্রয়োগ করা হবে।
এই হামলা এমন এক সময় হলো, যখন গাজায় যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে। গত ১৯ জানুয়ারি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও, কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যে সন্দেহভাজন ব্যক্তি বা ছোট দলকে লক্ষ্য করে নিয়মিত ড্রোন হামলা চালিয়ে আসছিল, তবে আজকের হামলার মাত্রা ছিল অনেক বেশি ভয়াবহ।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েল তাদের আক্রমণের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি চুক্তি সম্পূর্ণভাবে ভন্ডুল করেছে। হামাসের মতে, এই হামলার ফলে গাজায় এখনো আটক থাকা ৫৯ জন জিম্মির ভাগ্য অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।