ছবি: সংগৃহিত
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ফোনালাপ হয়েছে । আলোচনার পর ক্রেমলিন জানিয়েছে, পুতিন ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোয় ৩০ দিনের জন্য হামলা বন্ধে সম্মত হয়েছেন ।
হোয়াইট হাউস জানায়, ট্রাম্প ওভাল অফিস থেকে পুতিনের সঙ্গে কথা বলেন এবং এক মাসের জন্য হামলা বন্ধের প্রস্তাব দেন, এতে পুতিন সম্মতি দেন।
দুই নেতা ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন এবং টেকসই শান্তির মাধ্যমে সংঘাতের সমাধান হওয়া উচিত বলে একমত হন।
“এই যুদ্ধ কখনই শুরু হওয়া উচিত ছিল না এবং শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে এটি আগেই শেষ হওয়া উচিত ছিল”, বিবৃতিতে বলেছে হোয়াইট হাউস।
কৃষ্ণসাগরে নিরাপত্তা ও নতুন আলোচনা
ট্রাম্পের কৃষ্ণসাগরে জাহাজ চলাচলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রস্তাবেও ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন পুতিন**।
দুই নেতা কৃষ্ণসাগরে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন ও ভবিষ্যৎ সংঘাত এড়াতে মধ্যপ্রাচ্যকে সহযোগিতার সম্ভাব্য অঞ্চল হিসেবে বিবেচনার বিষয়ে একমত হয়েছেন।
হোয়াইট হাউস আরও জানায়, ইউক্রেন সংকট সমাধানে নতুন শান্তি আলোচনা শিগগিরই মধ্যপ্রাচ্যে শুরু হবে।
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
দুই নেতা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে বৈশ্বিক নিরাপত্তা আরও সুদৃঢ় হবে।
“এই সংঘাতে রাশিয়া ও ইউক্রেন যে রক্ত ও সম্পদ ব্যয় করছে, তা তাদের জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা উচিত ছিল”, বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ট্রাম্প ও পুতিন কৌশলগত অস্ত্র বিস্তার রোধ এবং ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনা নিয়েও আলোচনা করেন**।
বিবৃতিতে বলা হয়, "যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নত হলে তা দুই দেশের জন্য বিশাল সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে, যার মধ্যে রয়েছে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর অর্থনৈতিক চুক্তি ও ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।"
ছবি: সংগৃহিত
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ফোনালাপ হয়েছে । আলোচনার পর ক্রেমলিন জানিয়েছে, পুতিন ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামোয় ৩০ দিনের জন্য হামলা বন্ধে সম্মত হয়েছেন ।
হোয়াইট হাউস জানায়, ট্রাম্প ওভাল অফিস থেকে পুতিনের সঙ্গে কথা বলেন এবং এক মাসের জন্য হামলা বন্ধের প্রস্তাব দেন, এতে পুতিন সম্মতি দেন।
দুই নেতা ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন এবং টেকসই শান্তির মাধ্যমে সংঘাতের সমাধান হওয়া উচিত বলে একমত হন।
“এই যুদ্ধ কখনই শুরু হওয়া উচিত ছিল না এবং শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে এটি আগেই শেষ হওয়া উচিত ছিল”, বিবৃতিতে বলেছে হোয়াইট হাউস।
কৃষ্ণসাগরে নিরাপত্তা ও নতুন আলোচনা
ট্রাম্পের কৃষ্ণসাগরে জাহাজ চলাচলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রস্তাবেও ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন পুতিন**।
দুই নেতা কৃষ্ণসাগরে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন ও ভবিষ্যৎ সংঘাত এড়াতে মধ্যপ্রাচ্যকে সহযোগিতার সম্ভাব্য অঞ্চল হিসেবে বিবেচনার বিষয়ে একমত হয়েছেন।
হোয়াইট হাউস আরও জানায়, ইউক্রেন সংকট সমাধানে নতুন শান্তি আলোচনা শিগগিরই মধ্যপ্রাচ্যে শুরু হবে।
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
দুই নেতা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে বৈশ্বিক নিরাপত্তা আরও সুদৃঢ় হবে।
“এই সংঘাতে রাশিয়া ও ইউক্রেন যে রক্ত ও সম্পদ ব্যয় করছে, তা তাদের জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করা উচিত ছিল”, বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ট্রাম্প ও পুতিন কৌশলগত অস্ত্র বিস্তার রোধ এবং ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনা নিয়েও আলোচনা করেন**।
বিবৃতিতে বলা হয়, "যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নত হলে তা দুই দেশের জন্য বিশাল সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে, যার মধ্যে রয়েছে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর অর্থনৈতিক চুক্তি ও ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।"