ইসরায়েলের সামরিক হামলা নতুন করে শুরু হওয়ার পর গত তিন দিনে গাজায় অন্তত ৫০৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ২০০ শিশু রয়েছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, আহত হয়েছে আরও ৯০৯ জন।
বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ইসরায়েলি হামলায় নবজাতকসহ অন্তত ৯১ জন প্রাণ হারিয়েছে। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম ‘কুদস নিউজ নেটওয়ার্ক’ জানিয়েছে, খান ইউনিসে বেশ কয়েকটি বাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হলে অন্তত ২০ জন নিহত হয়।
উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ার আস-সুলতান এলাকায় এক পরিবারের বাড়িতে ইসরায়েলের হামলায় সাতজন নিহত হয়েছে। আল-জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজম জানিয়েছেন, ইসরায়েলি বাহিনী গাজার বিভিন্ন স্থানে তীব্র হামলা চালাচ্ছে, বিশেষ করে ভোরের দিকে। এ পর্যন্ত অন্তত ১১টি আবাসিক ভবন ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “আজকের হামলায় এক নবজাতকসহ বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে। ইসরায়েল কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে হামলা চালাচ্ছে।”
এই সামরিক অভিযান মঙ্গলবার শুরু হয়, যখন প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যায়। এরপর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পূর্ণ শক্তি নিয়ে হামলা চালানোর ঘোষণা দেন, যার ফলে সহিংসতা আরও বেড়ে যায়।
বুধবার গাজার কেন্দ্রস্থলে ইসরায়েলি বিমান হামলায় জাতিসংঘের এক বিদেশি কর্মী নিহত হন এবং আরও পাঁচজন আহত হন। জাতিসংঘের মানবিক সাহায্য প্রধান টম ফ্লেচার এই হামলাকে “বিপর্যয়কর” বলে অভিহিত করেছেন এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় জাতিসংঘের কর্মীদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন।
এদিকে, জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি ত্রাণ সংস্থার পাঁচজন কর্মী সাম্প্রতিক হামলায় নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির কমিশনার-জেনারেল ফিলিপ লাজারিনি।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই হামলার তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় আমি প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ।”
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
ইসরায়েলের সামরিক হামলা নতুন করে শুরু হওয়ার পর গত তিন দিনে গাজায় অন্তত ৫০৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ২০০ শিশু রয়েছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, আহত হয়েছে আরও ৯০৯ জন।
বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ইসরায়েলি হামলায় নবজাতকসহ অন্তত ৯১ জন প্রাণ হারিয়েছে। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম ‘কুদস নিউজ নেটওয়ার্ক’ জানিয়েছে, খান ইউনিসে বেশ কয়েকটি বাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হলে অন্তত ২০ জন নিহত হয়।
উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ার আস-সুলতান এলাকায় এক পরিবারের বাড়িতে ইসরায়েলের হামলায় সাতজন নিহত হয়েছে। আল-জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজম জানিয়েছেন, ইসরায়েলি বাহিনী গাজার বিভিন্ন স্থানে তীব্র হামলা চালাচ্ছে, বিশেষ করে ভোরের দিকে। এ পর্যন্ত অন্তত ১১টি আবাসিক ভবন ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “আজকের হামলায় এক নবজাতকসহ বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে। ইসরায়েল কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে হামলা চালাচ্ছে।”
এই সামরিক অভিযান মঙ্গলবার শুরু হয়, যখন প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যায়। এরপর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পূর্ণ শক্তি নিয়ে হামলা চালানোর ঘোষণা দেন, যার ফলে সহিংসতা আরও বেড়ে যায়।
বুধবার গাজার কেন্দ্রস্থলে ইসরায়েলি বিমান হামলায় জাতিসংঘের এক বিদেশি কর্মী নিহত হন এবং আরও পাঁচজন আহত হন। জাতিসংঘের মানবিক সাহায্য প্রধান টম ফ্লেচার এই হামলাকে “বিপর্যয়কর” বলে অভিহিত করেছেন এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় জাতিসংঘের কর্মীদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন।
এদিকে, জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি ত্রাণ সংস্থার পাঁচজন কর্মী সাম্প্রতিক হামলায় নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির কমিশনার-জেনারেল ফিলিপ লাজারিনি।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই হামলার তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় আমি প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ।”