কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি আগামী ২৮ এপ্রিল দেশে আগাম নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন। এ মাসের শুরুতে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি জাস্টিন ট্রুডোর কাছ থেকে লিবারেল পার্টির প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এমন এক সময়ে কার্নি কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়েছে। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য করতে চান।
কানাডার আগাম নির্বাচনের ঘোষণা আসায় দেশটির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন পুরোদমে প্রচার শুরু করবে। নির্বাচনে লিবারেল পার্টির প্রার্থী কার্নির বিরুদ্ধে কনজারভেটিভদের নেতা পিয়েরে পয়িলিভের, নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা জাগমিত সিং ও ব্লক কুইবেকোইসের নেতা ইয়ভেস-ফ্রাঁসোয়া ব্লাঞ্চেট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আগাম নির্বাচন প্রসঙ্গে কার্নি বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য এবং সবার জন্য উপকারী অর্থনীতি তৈরি করতে তার একটি স্পষ্ট, ইতিবাচক জনরায় প্রয়োজন।
আসন্ন ফেডারেল নির্বাচনে এখন পর্যন্ত চারটি দল অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি, পিয়েরে পয়লিয়েভ কনজারভেটিভ পার্টি, জাগমিত সিং এনডিপি পার্টি, ইভস ফ্রান্সসয়েন্স ব্লানচেট, ব্লক কুইবেক পার্টি এবং এলিজাবেথ মে অ্যান্ড জোনাথান পেডনলট যৌথভাবে গ্রিন পার্টি অব কানাডা। প্রথম দিনের নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ ও সংযুক্তির হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আরও শক্তিশালী ম্যান্ডেটের অঙ্গীকার করেছেন প্রত্যেক দলের নেতারা। কানাডার সর্বশেষ আসনভিত্তিক জরিপে জানা গেছে, মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি এগিয়ে রয়েছে। যেখানে গতমাসেও কনজারভেটিভ পার্টি এগিয়ে ছিল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কানাডার বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও স্থিতিশীল রাখা এবং ট্রাম্পের সঙ্গে ট্যারিফ আরোপের কানাডা ও আমেরিকার যে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু হয়েছে; তা সমাধানে এই মুহূর্তে অর্থনীতিবিদ মার্ক কার্নিই কানাডিয়ানদের কাছে সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত।
আর এই কারণেই দেশটির নাগরিকদের কাছে দিন দিন মার্ক কার্নির দল লিবারেল পার্টি জয়ের ধারায় এগিয়ে যাচ্ছে।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি আগামী ২৮ এপ্রিল দেশে আগাম নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন। এ মাসের শুরুতে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি জাস্টিন ট্রুডোর কাছ থেকে লিবারেল পার্টির প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এমন এক সময়ে কার্নি কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেশটির বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়েছে। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য করতে চান।
কানাডার আগাম নির্বাচনের ঘোষণা আসায় দেশটির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন পুরোদমে প্রচার শুরু করবে। নির্বাচনে লিবারেল পার্টির প্রার্থী কার্নির বিরুদ্ধে কনজারভেটিভদের নেতা পিয়েরে পয়িলিভের, নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা জাগমিত সিং ও ব্লক কুইবেকোইসের নেতা ইয়ভেস-ফ্রাঁসোয়া ব্লাঞ্চেট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আগাম নির্বাচন প্রসঙ্গে কার্নি বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য এবং সবার জন্য উপকারী অর্থনীতি তৈরি করতে তার একটি স্পষ্ট, ইতিবাচক জনরায় প্রয়োজন।
আসন্ন ফেডারেল নির্বাচনে এখন পর্যন্ত চারটি দল অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি, পিয়েরে পয়লিয়েভ কনজারভেটিভ পার্টি, জাগমিত সিং এনডিপি পার্টি, ইভস ফ্রান্সসয়েন্স ব্লানচেট, ব্লক কুইবেক পার্টি এবং এলিজাবেথ মে অ্যান্ড জোনাথান পেডনলট যৌথভাবে গ্রিন পার্টি অব কানাডা। প্রথম দিনের নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ ও সংযুক্তির হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আরও শক্তিশালী ম্যান্ডেটের অঙ্গীকার করেছেন প্রত্যেক দলের নেতারা। কানাডার সর্বশেষ আসনভিত্তিক জরিপে জানা গেছে, মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি এগিয়ে রয়েছে। যেখানে গতমাসেও কনজারভেটিভ পার্টি এগিয়ে ছিল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কানাডার বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও স্থিতিশীল রাখা এবং ট্রাম্পের সঙ্গে ট্যারিফ আরোপের কানাডা ও আমেরিকার যে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু হয়েছে; তা সমাধানে এই মুহূর্তে অর্থনীতিবিদ মার্ক কার্নিই কানাডিয়ানদের কাছে সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত।
আর এই কারণেই দেশটির নাগরিকদের কাছে দিন দিন মার্ক কার্নির দল লিবারেল পার্টি জয়ের ধারায় এগিয়ে যাচ্ছে।