ইস্তাম্বুলের মেয়র ইকরাম ইমামোগলুর গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে তুরস্কের বিভিন্ন শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভের খবর সংগ্রহ করার সময় রোববার রাতে ৯ সাংবাদিককে আটক করেছে কর্তৃপক্ষ।
তুরস্কের সাংবাদিক ইউনিয়ন জানিয়েছে, আটককৃত সাংবাদিকদের বাড়ি থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষ তাদের আটকের কারণ স্পষ্ট করেনি। সাংবাদিক ইউনিয়ন একে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আঘাত এবং দমনপীড়ন বলে উল্লেখ করেছে।
ইস্তাম্বুলের মেয়র ইকরাম ইমামোগলুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে দাবি করেছেন তিনি। রোববার রাতে তুরস্কজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়। কাঁদুনে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুড়ে বিক্ষোভ দমন করার চেষ্টা চালায় পুলিশ।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১৩৩ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন, “জাতির শান্তি ও নিরাপত্তায় হুমকি সৃষ্টি করাটা কোনওভাবেই সহ্য করা হবে না।”
ইমামোগলুর গ্রেপ্তারের পর টানা পাঁচ রাত ধরে বিক্ষোভ চলছে। তুরস্কের ৮১টি প্রদেশের অন্তত ৫৫টিতে সমাবেশ হয়েছে। বিশ্লেষকরা একে ২০১৩ সালের গাজি পার্ক আন্দোলনের পর সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ বলে উল্লেখ করেছেন।
এদিকে এরদোয়ান বিক্ষোভের নিন্দা জানিয়ে বিরোধী দল সিএইচপির বিরুদ্ধে ‘শান্তি বিঘ্নিত করা ও জনগণকে বিভক্ত করার’ অভিযোগ এনেছেন।
মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
ইস্তাম্বুলের মেয়র ইকরাম ইমামোগলুর গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে তুরস্কের বিভিন্ন শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভের খবর সংগ্রহ করার সময় রোববার রাতে ৯ সাংবাদিককে আটক করেছে কর্তৃপক্ষ।
তুরস্কের সাংবাদিক ইউনিয়ন জানিয়েছে, আটককৃত সাংবাদিকদের বাড়ি থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষ তাদের আটকের কারণ স্পষ্ট করেনি। সাংবাদিক ইউনিয়ন একে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আঘাত এবং দমনপীড়ন বলে উল্লেখ করেছে।
ইস্তাম্বুলের মেয়র ইকরাম ইমামোগলুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে দাবি করেছেন তিনি। রোববার রাতে তুরস্কজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়। কাঁদুনে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছুড়ে বিক্ষোভ দমন করার চেষ্টা চালায় পুলিশ।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১৩৩ জন বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন, “জাতির শান্তি ও নিরাপত্তায় হুমকি সৃষ্টি করাটা কোনওভাবেই সহ্য করা হবে না।”
ইমামোগলুর গ্রেপ্তারের পর টানা পাঁচ রাত ধরে বিক্ষোভ চলছে। তুরস্কের ৮১টি প্রদেশের অন্তত ৫৫টিতে সমাবেশ হয়েছে। বিশ্লেষকরা একে ২০১৩ সালের গাজি পার্ক আন্দোলনের পর সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ বলে উল্লেখ করেছেন।
এদিকে এরদোয়ান বিক্ষোভের নিন্দা জানিয়ে বিরোধী দল সিএইচপির বিরুদ্ধে ‘শান্তি বিঘ্নিত করা ও জনগণকে বিভক্ত করার’ অভিযোগ এনেছেন।