চুক্তি সম্পন্ন করতে আমেরিকায় বিশেষ প্রতিনিধিদল পাঠাচ্ছে ইউক্রেন। ট্রাম্প-জেলেনস্কি বাকযুদ্ধের পর এই চুক্তি ভেস্তে গিয়েছিল। চলতি সপ্তাহেই ইউক্রেনের একটি প্রতিনিধিদল ওয়াশিংটন যাবে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মুখপাত্র। ডনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন একটি বিষয় স্পষ্ট করে দিয়েছে।
যুদ্ধের পর ইউক্রেনে বড় বাজার পেতে চায় আমেরিকা। পাশাপাশি দেশের খনিজ সম্পদ হস্তগত করতে চায় তারা। ইউক্রেন এই শর্তগুলো মানলে তবেই আমেরিকা তাকে সামরিক সাহায্য দেবে বলে স্পষ্ট করে দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
মাসখানেক আগে এই চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন জেলেনস্কি। কিন্তু ক্যামেরার সামনে ট্রাম্পের সঙ্গে তার প্রবল বিতর্ক হয়। যার জেরে চুক্তিতে সই না করেই দেশে ফিরে গিয়েছিলেন জেলেনস্কি। শেষ পর্যন্ত আমেরিকার সঙ্গে ওই চুক্তিতে যেতে সম্মত হলেন তিনি। ইউক্রেনের একাধিক মন্ত্রী এই প্রতিনিধিদলে থাকতে পারেন বলে জানা গেছে।
ইউক্রেনের তরফে জানানো হয়েছে, তাদের একটিই চাহিদা। জো বাইডেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন সামরিক সাহায্যের বিষয়ে যে চুক্তি হয়েছিল, তা বহাল থাকবে। সামরিক সাহায্য কোনোভাবেই তারা ঋণ হিসেবে গ্রহণ করবে না।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
চুক্তি সম্পন্ন করতে আমেরিকায় বিশেষ প্রতিনিধিদল পাঠাচ্ছে ইউক্রেন। ট্রাম্প-জেলেনস্কি বাকযুদ্ধের পর এই চুক্তি ভেস্তে গিয়েছিল। চলতি সপ্তাহেই ইউক্রেনের একটি প্রতিনিধিদল ওয়াশিংটন যাবে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মুখপাত্র। ডনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন একটি বিষয় স্পষ্ট করে দিয়েছে।
যুদ্ধের পর ইউক্রেনে বড় বাজার পেতে চায় আমেরিকা। পাশাপাশি দেশের খনিজ সম্পদ হস্তগত করতে চায় তারা। ইউক্রেন এই শর্তগুলো মানলে তবেই আমেরিকা তাকে সামরিক সাহায্য দেবে বলে স্পষ্ট করে দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
মাসখানেক আগে এই চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন জেলেনস্কি। কিন্তু ক্যামেরার সামনে ট্রাম্পের সঙ্গে তার প্রবল বিতর্ক হয়। যার জেরে চুক্তিতে সই না করেই দেশে ফিরে গিয়েছিলেন জেলেনস্কি। শেষ পর্যন্ত আমেরিকার সঙ্গে ওই চুক্তিতে যেতে সম্মত হলেন তিনি। ইউক্রেনের একাধিক মন্ত্রী এই প্রতিনিধিদলে থাকতে পারেন বলে জানা গেছে।
ইউক্রেনের তরফে জানানো হয়েছে, তাদের একটিই চাহিদা। জো বাইডেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন সামরিক সাহায্যের বিষয়ে যে চুক্তি হয়েছিল, তা বহাল থাকবে। সামরিক সাহায্য কোনোভাবেই তারা ঋণ হিসেবে গ্রহণ করবে না।