যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বেশ কয়েকটি দেশে নতুন শুল্কারোপ ৯০ দিনের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলেও চীনের ক্ষেত্রে ঠিক উল্টো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দেশটির পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হয়েছে।
হোয়াইট হাউজের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, অন্য দেশগুলোর ক্ষেত্রে আপাতত পুরনো ১০ শতাংশ শুল্কই বহাল থাকবে। অর্থাৎ, ট্রাম্প যেসব দেশে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেগুলোর জন্য সাময়িক স্বস্তির সুযোগ থাকছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসান্ট নিশ্চিত করেছেন, কানাডা ও মেক্সিকোও এই রেহাইয়ের আওতায় রয়েছে। তাদের কিছু পণ্যে আগে ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপের কথা থাকলেও আপাতত ১০ শতাংশেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে।
তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোর পণ্য এই ছাড়ের আওতায় পড়বে কি না, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি।
শুল্ক সংক্রান্ত ট্রাম্পের ঘোষণার পরপরই যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। ন্যাসডাক সূচক ৯ শতাংশ ও এস অ্যান্ড পি ৫০০ সূচক ৮ শতাংশ বেড়ে যায়।
ট্রাম্প বলেন, “চীন বিশ্ববাজারের প্রতি সম্মান দেখায়নি বলেই তাদের জন্য আলাদা সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি।”
চীনের ওপর শুল্ক আরোপে ট্রাম্পের আগের পদক্ষেপগুলো একে একে যুক্ত হয়ে এখন মোট শুল্ক দাঁড়িয়েছে ১২৫ শতাংশে। চীনও এর পাল্টা হিসেবে মার্কিন পণ্যে একাধিক দফায় শুল্ক বাড়িয়ে দিয়েছে।
চলতি বছরের শুরুতে চীনের পণ্যে প্রথমে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর একাধিক ধাপে তা বাড়ানো হয় এবং চীনও পাল্টা ব্যবস্থা নেয়। সর্বশেষ এই ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার বাণিজ্যযুদ্ধকে আরও জটিল করে তুলেছে।
হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতির প্রেক্ষিতে ৫০টিরও বেশি দেশ আলোচনা চেয়েছে। বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো জানান, আগামী ৯০ দিন এসব দেশের সঙ্গে আলোচনা চলবে, যারা এখনো যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেনি।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বেশ কয়েকটি দেশে নতুন শুল্কারোপ ৯০ দিনের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলেও চীনের ক্ষেত্রে ঠিক উল্টো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দেশটির পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হয়েছে।
হোয়াইট হাউজের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, অন্য দেশগুলোর ক্ষেত্রে আপাতত পুরনো ১০ শতাংশ শুল্কই বহাল থাকবে। অর্থাৎ, ট্রাম্প যেসব দেশে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেগুলোর জন্য সাময়িক স্বস্তির সুযোগ থাকছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসান্ট নিশ্চিত করেছেন, কানাডা ও মেক্সিকোও এই রেহাইয়ের আওতায় রয়েছে। তাদের কিছু পণ্যে আগে ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপের কথা থাকলেও আপাতত ১০ শতাংশেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে।
তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোর পণ্য এই ছাড়ের আওতায় পড়বে কি না, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি।
শুল্ক সংক্রান্ত ট্রাম্পের ঘোষণার পরপরই যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। ন্যাসডাক সূচক ৯ শতাংশ ও এস অ্যান্ড পি ৫০০ সূচক ৮ শতাংশ বেড়ে যায়।
ট্রাম্প বলেন, “চীন বিশ্ববাজারের প্রতি সম্মান দেখায়নি বলেই তাদের জন্য আলাদা সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি।”
চীনের ওপর শুল্ক আরোপে ট্রাম্পের আগের পদক্ষেপগুলো একে একে যুক্ত হয়ে এখন মোট শুল্ক দাঁড়িয়েছে ১২৫ শতাংশে। চীনও এর পাল্টা হিসেবে মার্কিন পণ্যে একাধিক দফায় শুল্ক বাড়িয়ে দিয়েছে।
চলতি বছরের শুরুতে চীনের পণ্যে প্রথমে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর একাধিক ধাপে তা বাড়ানো হয় এবং চীনও পাল্টা ব্যবস্থা নেয়। সর্বশেষ এই ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার বাণিজ্যযুদ্ধকে আরও জটিল করে তুলেছে।
হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে, ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতির প্রেক্ষিতে ৫০টিরও বেশি দেশ আলোচনা চেয়েছে। বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো জানান, আগামী ৯০ দিন এসব দেশের সঙ্গে আলোচনা চলবে, যারা এখনো যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেনি।