ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স এবং সেটা কয়েক মাসের মধ্যেই। এমন পরিকল্পনার কথাই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। আগামী জুনে নিউ ইয়র্কে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘাত নিরসনের জন্য জাতিসংঘের সম্মেলনে এই পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন।
ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেন, ‘আমাদের স্বীকৃতির দিকে এগিয়ে যেতে হবে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে আমরা তা করব।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো জুনে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্মেলনে সভাপতিত্ব করা, যেখানে আমরা বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে পারি।’
ম্যাখোঁ বলেন, ‘আমি এটা করব। কারণ, আমি বিশ্বাস করি যে একপর্যায়ে এটাই সঠিক হবে। যা ফিলিস্তিনের পক্ষের সবাইকে পালাক্রমে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়ার সুযোগ করে দেবে, যেটা তাদের অনেকেই করে না।’ ফ্রান্স দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘাতে দ্বি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাধানের পক্ষে। কিন্তু প্যারিস কর্তৃক ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং ইসরায়েল এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করতে পারে।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স এবং সেটা কয়েক মাসের মধ্যেই। এমন পরিকল্পনার কথাই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। আগামী জুনে নিউ ইয়র্কে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘাত নিরসনের জন্য জাতিসংঘের সম্মেলনে এই পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন।
ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেন, ‘আমাদের স্বীকৃতির দিকে এগিয়ে যেতে হবে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে আমরা তা করব।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো জুনে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্মেলনে সভাপতিত্ব করা, যেখানে আমরা বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে পারি।’
ম্যাখোঁ বলেন, ‘আমি এটা করব। কারণ, আমি বিশ্বাস করি যে একপর্যায়ে এটাই সঠিক হবে। যা ফিলিস্তিনের পক্ষের সবাইকে পালাক্রমে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়ার সুযোগ করে দেবে, যেটা তাদের অনেকেই করে না।’ ফ্রান্স দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংঘাতে দ্বি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সমাধানের পক্ষে। কিন্তু প্যারিস কর্তৃক ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং ইসরায়েল এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করতে পারে।