পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ না করলে ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে বলে হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছেন প্রেসিডেন্টের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিয়াভিট। রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
লিয়াভিট বলেছেন, ইরানের জন্য সম্ভাব্য সব বিকল্প খুব স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। তাদের সামনে দুটি পথ খোলা রয়েছে। হয় তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দাবি মেনে নেবে, নইলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এই বিষয়ে প্রেসিডেন্ট অত্যন্ত দৃঢ় অবস্থানে আছেন। তেহরান এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে শনিবার ওমানে বৈঠক আয়োজন হতে যাচ্ছে। তার আগে ট্রাম্পের পক্ষে এসব সতর্কবার্তা জানালেন লিয়াভিট। তিনি আরও বলেন, ট্রাম্পের চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনে বাঁধা দেওয়া। তিনি অবশ্যই কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাস করেন, তবে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে বিকল্প পন্থা গ্রহণে পিছপা হবেন না ট্রাম্প। মার্কিন প্রতিনিধিদলও তেহরানকে সে বার্তাই দেবে। ওমানের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করবেন বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ। ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, তেহরানের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকি। পুরো বৈঠকে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ওমানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আল-বুসাইদি। এর আগে, ফেব্রুয়ারিতে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতিতে ফেরত যান ট্রাম্প, যার লক্ষ্য তেহরানের তেল রফতানি শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা এবং পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করা।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকেও ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, আলোচনায় সমাধান না হলে ইরানকে তার ফল ভোগ করতে হবে।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ না করলে ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে বলে হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছেন প্রেসিডেন্টের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিয়াভিট। রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
লিয়াভিট বলেছেন, ইরানের জন্য সম্ভাব্য সব বিকল্প খুব স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। তাদের সামনে দুটি পথ খোলা রয়েছে। হয় তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দাবি মেনে নেবে, নইলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। এই বিষয়ে প্রেসিডেন্ট অত্যন্ত দৃঢ় অবস্থানে আছেন। তেহরান এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে শনিবার ওমানে বৈঠক আয়োজন হতে যাচ্ছে। তার আগে ট্রাম্পের পক্ষে এসব সতর্কবার্তা জানালেন লিয়াভিট। তিনি আরও বলেন, ট্রাম্পের চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনে বাঁধা দেওয়া। তিনি অবশ্যই কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাস করেন, তবে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে বিকল্প পন্থা গ্রহণে পিছপা হবেন না ট্রাম্প। মার্কিন প্রতিনিধিদলও তেহরানকে সে বার্তাই দেবে। ওমানের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করবেন বিশেষ মার্কিন প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ। ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, তেহরানের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকি। পুরো বৈঠকে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ওমানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আল-বুসাইদি। এর আগে, ফেব্রুয়ারিতে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতিতে ফেরত যান ট্রাম্প, যার লক্ষ্য তেহরানের তেল রফতানি শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা এবং পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করা।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকেও ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, আলোচনায় সমাধান না হলে ইরানকে তার ফল ভোগ করতে হবে।