মার্কিন পণ্যের ওপর চীনের পাল্টা শুল্ক আরোপে নাখোশ হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তারই ধারাবাহিকতায় মার্কিন মুলুকে চীনা পণ্য আমদানিতে প্রায় নজিরবিহীন ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়া হলো। হোয়াইট হাউজের ওয়েবসাইটে মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বিবৃতি থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, মার্কিন পণ্যে প্রতিশোধমূলক পাল্টা শুল্ক আরোপের জবাবে চীনের ওপর ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে বিশ্বের বহু দেশের ওপর দেদারসে শুল্ক আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেদিন যেকোনও পণ্য আমদানিতে ১০ শতাংশ এবং বিভিন্ন দেশে মার্কিন পণ্য আমদানিতে যে শুল্ক জারি রেখেছে তার বিপরীতে পাল্টা শুল্ক আরোপ করে ওয়াশিংটন। এরপর থেকেই শুল্ক কমানোর জন্য বিভিন্ন দেশের নেতারা হোয়াইট হাউজের সঙ্গে দেনদরবার শুরু করে।
তবে দেনদরবারের ধার ধারেনি বেইজিং। তারাও মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক জারি করে। এতে নাখোশ হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। নতুন শুল্ক নীতি ঘোষণার কিছুদিন পর তা সব দেশের জন্য ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ দিলেও, চীনকে উলটো দেন বাড়তি শুল্কের বোঝা। দুদেশের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের খেলায় পুরো বিশ্বে এখন বাডুজ্যযুদ্ধের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
হোয়াইট হাউজের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ওপর উচ্চ হারে কর আরোপকারী দেশগুলোর পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। তবে বিশ্বের ৭৫টির বেশি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনায় আগ্রহ দেখালে এসব শুল্ক সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
মার্কিন পণ্যের ওপর চীনের পাল্টা শুল্ক আরোপে নাখোশ হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তারই ধারাবাহিকতায় মার্কিন মুলুকে চীনা পণ্য আমদানিতে প্রায় নজিরবিহীন ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়া হলো। হোয়াইট হাউজের ওয়েবসাইটে মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বিবৃতি থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, মার্কিন পণ্যে প্রতিশোধমূলক পাল্টা শুল্ক আরোপের জবাবে চীনের ওপর ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে বিশ্বের বহু দেশের ওপর দেদারসে শুল্ক আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেদিন যেকোনও পণ্য আমদানিতে ১০ শতাংশ এবং বিভিন্ন দেশে মার্কিন পণ্য আমদানিতে যে শুল্ক জারি রেখেছে তার বিপরীতে পাল্টা শুল্ক আরোপ করে ওয়াশিংটন। এরপর থেকেই শুল্ক কমানোর জন্য বিভিন্ন দেশের নেতারা হোয়াইট হাউজের সঙ্গে দেনদরবার শুরু করে।
তবে দেনদরবারের ধার ধারেনি বেইজিং। তারাও মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক জারি করে। এতে নাখোশ হন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। নতুন শুল্ক নীতি ঘোষণার কিছুদিন পর তা সব দেশের জন্য ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ দিলেও, চীনকে উলটো দেন বাড়তি শুল্কের বোঝা। দুদেশের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের খেলায় পুরো বিশ্বে এখন বাডুজ্যযুদ্ধের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
হোয়াইট হাউজের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ওপর উচ্চ হারে কর আরোপকারী দেশগুলোর পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। তবে বিশ্বের ৭৫টির বেশি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনায় আগ্রহ দেখালে এসব শুল্ক সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়।