গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে কঙ্গো নদীতে একটি ইঞ্জিনচালিত কাঠের নৌকায় আগুন লাগার পর সেটি উল্টে অন্তত ১৪৮ জন নিহত হয়েছে।
মঙ্গলবারের এই দুর্ঘটনার সময় নৌকাটিতে নারী ও শিশুসহ প্রায় ৫০০ আরোহী ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ৫০ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হলেও পরে নিহতের সংখ্যা ১৪৮ জনে পৌঁছায়।
নৌকাটি মাতানকুমু বন্দর থেকে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাচ্ছিল। এমবানদাকা শহরের কাছে পৌঁছালে এক নারী রান্না করার সময় আগুন লেগে যায় বলে জানিয়েছেন নদী কমিশনার কম্পিতেন্ত লয়োকো।
আগুন লাগার পর আতঙ্কে যাত্রীরা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। সাঁতার না জানায় বহু নারী-শিশু পানিতে ডুবে মারা যান।
প্রায় ১০০ জনকে জীবিত উদ্ধার করে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। দগ্ধদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কঙ্গোতে এমন নৌকাডুবির ঘটনা প্রায়ই ঘটে। পুরনো কাঠের নৌকা ও ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী পরিবহন এর অন্যতম কারণ বলে মনে করা হয়।
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে কঙ্গো নদীতে একটি ইঞ্জিনচালিত কাঠের নৌকায় আগুন লাগার পর সেটি উল্টে অন্তত ১৪৮ জন নিহত হয়েছে।
মঙ্গলবারের এই দুর্ঘটনার সময় নৌকাটিতে নারী ও শিশুসহ প্রায় ৫০০ আরোহী ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ৫০ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হলেও পরে নিহতের সংখ্যা ১৪৮ জনে পৌঁছায়।
নৌকাটি মাতানকুমু বন্দর থেকে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাচ্ছিল। এমবানদাকা শহরের কাছে পৌঁছালে এক নারী রান্না করার সময় আগুন লেগে যায় বলে জানিয়েছেন নদী কমিশনার কম্পিতেন্ত লয়োকো।
আগুন লাগার পর আতঙ্কে যাত্রীরা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। সাঁতার না জানায় বহু নারী-শিশু পানিতে ডুবে মারা যান।
প্রায় ১০০ জনকে জীবিত উদ্ধার করে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। দগ্ধদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কঙ্গোতে এমন নৌকাডুবির ঘটনা প্রায়ই ঘটে। পুরনো কাঠের নৌকা ও ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী পরিবহন এর অন্যতম কারণ বলে মনে করা হয়।