যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তির অংশ হিসেবে ইরান কখনো নিজেদের ইউরেনিয়ামের মজুদ নিঃশেষ করবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির এক কর্মকর্তা। শুক্রবার রয়টার্সকে তিনি আরও বলেন, “ইরানের রেড লাইন ‘যেটি সুপ্রিম নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বাধ্যতামূলক করেছেন’ সেটি নিয়ে কখনো ছাড় দেয়া হবে না। ইরানের রেডলাইন হলো ইউরেনিয়াম সেন্ট্রিফিউজগুলো ভেঙে ফেলা, একসঙ্গে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ করা, অথবা ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তির আগে যতটুকু ইউরেনিয়াম ছিল সেখান থেকে পরিমাণ কমানো।
এছাড়া ইরান তাদের মিসাইল প্রোগ্রাম নিয়েও কোনো আলোচনা করবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। এই কর্মকর্তা বলেন, গত সপ্তাহে ওমানে যে বৈঠক হয় সেটিতে ইরান বুঝতে পারে যুক্তরাষ্ট্র চায় না আমরা আমাদের সব পারমাণবিক কার্যক্রম বন্ধ করে দিই। আর এ বিষয়টি ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনার একটি সাধারণ ভিত্তি হতে পারে।
এদিকে ইরান শুক্রবার জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি চুক্তির ব্যাপারে সিরিয়াস হয় এবং অস্বাভাবিক কোনো দাবি-দাওয়া না করে তাহলে তাদের মধ্যে চুক্তি হতে পারে।
তবে গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকোফ এক্সে দেওয়া এক পোস্টে জানান, ইরান যদি তাদের সঙ্গে চুক্তি করতে চায় তাহলে ইরানকে অবশ্যই ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ ও নিঃশেষ করে দিতে হবে।
এছাড়া ইরান নিশ্চয়তা চেয়েছে, ডনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালের মতো আবারও চুক্তি থেকে সরে যাবেন না। আর চুক্তির অংশ হিসেবে তারা তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে কিছুটা ছাড় দিতে পারে বলে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনকে জানায় তেহরান।
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তির অংশ হিসেবে ইরান কখনো নিজেদের ইউরেনিয়ামের মজুদ নিঃশেষ করবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির এক কর্মকর্তা। শুক্রবার রয়টার্সকে তিনি আরও বলেন, “ইরানের রেড লাইন ‘যেটি সুপ্রিম নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বাধ্যতামূলক করেছেন’ সেটি নিয়ে কখনো ছাড় দেয়া হবে না। ইরানের রেডলাইন হলো ইউরেনিয়াম সেন্ট্রিফিউজগুলো ভেঙে ফেলা, একসঙ্গে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ করা, অথবা ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তির আগে যতটুকু ইউরেনিয়াম ছিল সেখান থেকে পরিমাণ কমানো।
এছাড়া ইরান তাদের মিসাইল প্রোগ্রাম নিয়েও কোনো আলোচনা করবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। এই কর্মকর্তা বলেন, গত সপ্তাহে ওমানে যে বৈঠক হয় সেটিতে ইরান বুঝতে পারে যুক্তরাষ্ট্র চায় না আমরা আমাদের সব পারমাণবিক কার্যক্রম বন্ধ করে দিই। আর এ বিষয়টি ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনার একটি সাধারণ ভিত্তি হতে পারে।
এদিকে ইরান শুক্রবার জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি চুক্তির ব্যাপারে সিরিয়াস হয় এবং অস্বাভাবিক কোনো দাবি-দাওয়া না করে তাহলে তাদের মধ্যে চুক্তি হতে পারে।
তবে গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক দূত স্টিভ উইটকোফ এক্সে দেওয়া এক পোস্টে জানান, ইরান যদি তাদের সঙ্গে চুক্তি করতে চায় তাহলে ইরানকে অবশ্যই ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ বন্ধ ও নিঃশেষ করে দিতে হবে।
এছাড়া ইরান নিশ্চয়তা চেয়েছে, ডনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালের মতো আবারও চুক্তি থেকে সরে যাবেন না। আর চুক্তির অংশ হিসেবে তারা তাদের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে কিছুটা ছাড় দিতে পারে বলে গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনকে জানায় তেহরান।