কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার পাহেলগাঁও এলাকায় সন্দেহভাজন জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফোন করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ফোনালাপে তিনি ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং হামলাকারীদের বিচারে ভারতের প্রতি পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) এ লেখেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ফোন করে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।”
এই ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন অন্য রাজ্য থেকে আসা পর্যটক। এটি ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা বলে মনে করা হচ্ছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, ট্রাম্প জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার কাছ থেকে হামলার বিষয়টি জানতে পারেন এবং পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। তিনি বলেন, “আমাদের দেশ মিত্র ভারতের পাশে আছে। শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে যারা কাজ করে, তাদের এই ভয়াবহ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।”
ট্রাম্প নিজেও ট্রুথ সোশাল মাধ্যমে লিখেছেন, “কাশ্মীরের খবর উদ্বেগজনক। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করছি, আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। মোদী এবং ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রইল।”
ঘটনার পর সৌদি আরবে দ্বিপক্ষীয় সফরে থাকা প্রধানমন্ত্রী মোদী সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। তার ফেরার কথা ছিল বুধবার রাতে।
এদিকে ভারত সফররত মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স ও তার পরিবারও হামলার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাউথ অ্যান্ড সেন্ট্রাল এশিয়ান অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোও এই হামলার নিন্দা জানিয়ে এক্স পোস্টে লেখে, “পর্যটক ও সাধারণ মানুষের ওপর এমন বর্বর হামলার কোনো যৌক্তিকতা নেই। আমরা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি এবং দোষীদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি।”
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার পাহেলগাঁও এলাকায় সন্দেহভাজন জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফোন করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ফোনালাপে তিনি ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং হামলাকারীদের বিচারে ভারতের প্রতি পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) এ লেখেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ফোন করে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।”
এই ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন অন্য রাজ্য থেকে আসা পর্যটক। এটি ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা বলে মনে করা হচ্ছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, ট্রাম্প জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার কাছ থেকে হামলার বিষয়টি জানতে পারেন এবং পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। তিনি বলেন, “আমাদের দেশ মিত্র ভারতের পাশে আছে। শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে যারা কাজ করে, তাদের এই ভয়াবহ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।”
ট্রাম্প নিজেও ট্রুথ সোশাল মাধ্যমে লিখেছেন, “কাশ্মীরের খবর উদ্বেগজনক। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করছি, আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। মোদী এবং ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রইল।”
ঘটনার পর সৌদি আরবে দ্বিপক্ষীয় সফরে থাকা প্রধানমন্ত্রী মোদী সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। তার ফেরার কথা ছিল বুধবার রাতে।
এদিকে ভারত সফররত মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স ও তার পরিবারও হামলার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাউথ অ্যান্ড সেন্ট্রাল এশিয়ান অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোও এই হামলার নিন্দা জানিয়ে এক্স পোস্টে লেখে, “পর্যটক ও সাধারণ মানুষের ওপর এমন বর্বর হামলার কোনো যৌক্তিকতা নেই। আমরা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি এবং দোষীদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি।”