যুক্তরাজ্যের যুবরাজ প্রিন্স অ্যান্ড্রুর বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনা ভার্জিনিয়া জিউফ্রেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। ৪১ বছর বয়স হয়েছিল তার।
যৌন নির্যাতন প্রকাশ্যে আনার যে মি টু মুভমেন্ট গড়ে উঠেছিল ২০১৭ সালে, তার অন্যতম আলোচিত নাম এই ভার্জিনিয়া জিউফ্রে। তার অভিযোগে তোলপাড় হয়েছিল যুক্তরাজ্যে, যুক্তরাষ্ট্রে। জিউফ্রে অভিযোগ করেছিলেন, তার বয়স যখন ১৭, দণ্ডিত যৌন অপরাধী এপস্টেইন ও গ্লেইন ম্যাক্সওয়েল তাকে প্রিন্স অ্যান্ড্রুর হাতে তুলে দিয়েছিলেন। সেই অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করে আসছেন প্রিন্স চার্লসের ভাই প্রিন্স অ্যান্ড্রু।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, তার পরিবারের সদস্যদের কাছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল নিয়ারগ্যাবি এলাকায় জিউফ্রের বাড়িতে যান তারা। সেখানে তাকে নিথর অবস্থায় পাওয়া যায়।
পরিবারের সদস্যরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে হার না মানা যোদ্ধা ছিলেন তিনি। কিন্তু তার মানসিক ক্ষত আর বহন করতে পারছিলেন না। যৌন হয়রানি ও পাচারের শিকার জিউফ্রে আত্মহত্যা করেছেন।
তবে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ বলছে, সন্দেহজনক মনে না হলেও এই ঘটনার তদন্ত চলছে।
যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া জিউফ্রে স্বামী, সন্তান নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার নর্থ পার্থ নামে একটি শহরে থাকতেন। ২২ বছরের সংসার তাদের। তবে কিছু দিন আগে স্বামীর সঙ্গে জিউফ্রের বিচ্ছেদের খবরও বেরিয়েছিল।
২০০৮ সালে মার্কিন ক্ষমতাশালী মহলের ঘনিষ্ঠ এপস্টেইনের বিরুদ্ধে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের যৌন পেশায় ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়। ২০১৯ সালে বিচারাধীন অবস্থায় কারাগারে আত্মহত্যা করেন তিনি। তারই বান্ধবী ছিলেন যুক্তরাজ্যের গ্লেইন ম্যাক্সওয়েল।
জিউফ্রের সঙ্গে তার পরিচয় হয় ২০০০ সালে। এরপর থেকেই এপস্টেইন ও তার সহচরদের কাছে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন জিউফ্রে।
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাজ্যের যুবরাজ প্রিন্স অ্যান্ড্রুর বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনা ভার্জিনিয়া জিউফ্রেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। ৪১ বছর বয়স হয়েছিল তার।
যৌন নির্যাতন প্রকাশ্যে আনার যে মি টু মুভমেন্ট গড়ে উঠেছিল ২০১৭ সালে, তার অন্যতম আলোচিত নাম এই ভার্জিনিয়া জিউফ্রে। তার অভিযোগে তোলপাড় হয়েছিল যুক্তরাজ্যে, যুক্তরাষ্ট্রে। জিউফ্রে অভিযোগ করেছিলেন, তার বয়স যখন ১৭, দণ্ডিত যৌন অপরাধী এপস্টেইন ও গ্লেইন ম্যাক্সওয়েল তাকে প্রিন্স অ্যান্ড্রুর হাতে তুলে দিয়েছিলেন। সেই অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করে আসছেন প্রিন্স চার্লসের ভাই প্রিন্স অ্যান্ড্রু।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, তার পরিবারের সদস্যদের কাছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল নিয়ারগ্যাবি এলাকায় জিউফ্রের বাড়িতে যান তারা। সেখানে তাকে নিথর অবস্থায় পাওয়া যায়।
পরিবারের সদস্যরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে হার না মানা যোদ্ধা ছিলেন তিনি। কিন্তু তার মানসিক ক্ষত আর বহন করতে পারছিলেন না। যৌন হয়রানি ও পাচারের শিকার জিউফ্রে আত্মহত্যা করেছেন।
তবে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ বলছে, সন্দেহজনক মনে না হলেও এই ঘটনার তদন্ত চলছে।
যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া জিউফ্রে স্বামী, সন্তান নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার নর্থ পার্থ নামে একটি শহরে থাকতেন। ২২ বছরের সংসার তাদের। তবে কিছু দিন আগে স্বামীর সঙ্গে জিউফ্রের বিচ্ছেদের খবরও বেরিয়েছিল।
২০০৮ সালে মার্কিন ক্ষমতাশালী মহলের ঘনিষ্ঠ এপস্টেইনের বিরুদ্ধে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের যৌন পেশায় ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়। ২০১৯ সালে বিচারাধীন অবস্থায় কারাগারে আত্মহত্যা করেন তিনি। তারই বান্ধবী ছিলেন যুক্তরাজ্যের গ্লেইন ম্যাক্সওয়েল।
জিউফ্রের সঙ্গে তার পরিচয় হয় ২০০০ সালে। এরপর থেকেই এপস্টেইন ও তার সহচরদের কাছে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন জিউফ্রে।