কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানকে সরাসরি একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বুধবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রুবিও কাশ্মীরের হামলাকে "সন্ত্রাস ও বিবেকহীন" হিসেবে আখ্যায়িত করে ভারতের উগ্রবাদবিরোধী লড়াইয়ে সমর্থন জানিয়েছেন এবং পাকিস্তানকে তদন্তে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীও উত্তেজনা প্রশমনের লক্ষ্যে ভারতের ‘উত্তেজনাকর ভাষা’ পরিহারের পরামর্শ দেন এবং শান্তি রক্ষায় দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানান।
এটি কাশ্মীর ইস্যুতে সাম্প্রতিক উত্তেজনার পর যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনৈতিক তৎপরতা। দেশটি চীনের প্রভাব মোকাবেলায় ভারতকে কৌশলগত মিত্র মনে করলেও, পাকিস্তানের গুরুত্ব কিছুটা কমে গেছে ২০২১ সালের আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর।
সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ এনেছে, যদিও ইসলামাবাদ তা অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। এরই মধ্যে ভারত একতরফাভাবে পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে এবং দুই দেশই একে অপরের আকাশসীমা বন্ধ করেছে। সীমান্তে গুলি বিনিময়ের ঘটনাও ঘটেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিও পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ পুনঃপ্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্ব দেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়কে এ অঞ্চলে শান্তি বজায় রাখতে সহায়তার আহ্বান জানান।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫
কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানকে সরাসরি একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বুধবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রুবিও কাশ্মীরের হামলাকে "সন্ত্রাস ও বিবেকহীন" হিসেবে আখ্যায়িত করে ভারতের উগ্রবাদবিরোধী লড়াইয়ে সমর্থন জানিয়েছেন এবং পাকিস্তানকে তদন্তে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীও উত্তেজনা প্রশমনের লক্ষ্যে ভারতের ‘উত্তেজনাকর ভাষা’ পরিহারের পরামর্শ দেন এবং শান্তি রক্ষায় দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানান।
এটি কাশ্মীর ইস্যুতে সাম্প্রতিক উত্তেজনার পর যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনৈতিক তৎপরতা। দেশটি চীনের প্রভাব মোকাবেলায় ভারতকে কৌশলগত মিত্র মনে করলেও, পাকিস্তানের গুরুত্ব কিছুটা কমে গেছে ২০২১ সালের আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর।
সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ এনেছে, যদিও ইসলামাবাদ তা অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। এরই মধ্যে ভারত একতরফাভাবে পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে এবং দুই দেশই একে অপরের আকাশসীমা বন্ধ করেছে। সীমান্তে গুলি বিনিময়ের ঘটনাও ঘটেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুবিও পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ পুনঃপ্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্ব দেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়কে এ অঞ্চলে শান্তি বজায় রাখতে সহায়তার আহ্বান জানান।