alt

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে খনিজ সম্পদ নিয়ে চুক্তি সই

বিদেশী সংবাদ মাধ্যম : শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫

কয়েক মাস ধরে দর কষাকষির পর অবশেষে ইউক্রেনের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদকে যৌথভাবে কাজে লাগাতে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন।

রাশিয়ার সাথে যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে এই চুক্তির আওতায় উভয় দেশ মিলে একটি পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল গঠন করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেস্যান্ট বলেন, এই চুক্তি প্রমাণ করে দুই দেশই ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিয়েভের কাছে এই চুক্তি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা পাওয়ার পথ সুগম করার মাধ্যম হিসেবেই গুরুত্বপূর্ণ।

নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রতিরক্ষা খাত ও ভারী শিল্প অবকাঠামোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফাইট, টাইটানিয়াম ও লিথিয়ামের মতো বিরল খনিজ পদার্থের বিশাল মজুদ রয়েছে ইউক্রেনে। পুরো বিশ্বে যে পরিমাণ এসব পদার্থ আছে, তার একটি বড় অংশই ইউক্রেনে আছে।

এই চুক্তিটি এমন এক সময়ে হলো যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ চলছে। এদিকে, বর্তমান বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ বিরল খনিজ পদার্থ রয়েছে চীনের দখলে।

গত বুধবার বিকালে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ এক বিবৃতিতে জানায়, ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সরঞ্জাম সহায়তা দিয়েছে, এই পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল গঠনের মাধ্যমে তা স্বীকৃতি পাচ্ছে।

এক ভিডিও বার্তায় ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেস্যান্ট বলেন, এই চুক্তি “ইউক্রেনের প্রবৃদ্ধিতে সম্পদ উন্মোচনে” সহায়তা করবে।

ট্রাম্প প্রশাসনের সাধারণ ভাষার তুলনায় ঘোষণাপত্রের ভাষায় ইউক্রেনের প্রতি অনেক বেশি সংহতি প্রদর্শন করা হয়েছে। এতে “রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন” শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।

পাশাপাশি, আরও বলা হয়েছে, “এই যুদ্ধে যেসব দেশ বা ব্যক্তি রাশিয়াকে অর্থায়ন বা অস্ত্র সরবরাহ করেছে, তারা ইউক্রেন পুনর্গঠনের কোনো সুবিধা পাবে না।”

ইউক্রেনের ফার্স্ট ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ইউলিয়া সভিরিদেঙ্কো গত বুধবার চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনে যান। চুক্তি স্বাক্ষরের পর তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সের এক (পূর্বের টুইটার) পোস্টে লেখেন, এই তহবিল “আমাদের দেশে বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে।”

চুক্তির বিভিন্ন দিক তুলে ধরে তিনি জানান, চুক্তিতে খনিজ, তেল ও গ্যাস খাতের প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত থাকবে। তবে সম্পদের মালিকানা ইউক্রেনেরই থাকবে।

তিনি জানান, অংশীদারিত্ব সমান সমান হবে এবং কিয়েভের সংসদে এটি অনুমোদিত হতে হবে।

এই চুক্তির আওতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে নতুন বেশ কিছু সহায়তা দেবে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো, এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমস বা আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার এই চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য জোর দিয়ে আসছেন। তার কথা একটাই, ভবিষ্যতে ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেওয়ার আগে এই চুক্তি হওয়া আবশ্যক।

চুক্তির খসড়া অনুযায়ী, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা সহায়তার বিনিময়ে ইউক্রেন তার কিছু প্রাকৃতিক সম্পদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রবেশাধিকার দেবে।

তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরুতে যা চেয়েছিলেন, তার তুলনায় এটি অনেকটাই কম। তিনি ২০২২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সব সামরিক সহায়তার মূল্য ফেরত চেয়েছিলেন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট মি. জেলেনস্কি ওয়াশিংটন থেকে কিছু ছাড় আদায় করে নিতে পেরেছেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ বলেছিলো যে শেষ মুহূর্তে ইউক্রেন কিছু শর্ত পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। আর এজন্যই এই চুক্তি চূড়ান্ত করতে দেরি হয়।

বুধবার বিকেলে যুক্তরাষ্ট্রের এক সূত্র জানায় যে পুনর্গঠন তহবিল পরিচালনা কিংবা আর্থিক স্বচ্ছতার মতো কিছু বিষয় নিয়ে দুই দেশের মাঝে মতভেদ ছিল।

গত সপ্তাহে দুই দেশের প্রতিনিধিরা যাবতীয় নথিপত্রে স্বাক্ষর করেন।

ছবি

মাল্টা উপকূলে গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা

১২০০ মাইল পথ পাড়ি দিল চালকবিহীন ট্রাক

ওয়াল্টজকে নতুন পদে বসাতে চান ট্রাম্প

পেহেলগামে হামলায় ‘লস্কর-আইএসআই চক্র’, ছক ‘পাকিস্তানে লস্কর সদরদপ্তরে’: এনআইএ

ছবি

খনিজ চুক্তিকে জেলেনস্কি ‘সমতাভিত্তিক’ বলার পরপরই রাশিয়ার ড্রোন হামলা

ছবি

সামরিক উত্তেজনায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে এক হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ

ছবি

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে এলওসি এলাকায় পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া চালাল পাকিস্তান

ছবি

মাইক ওয়াল্টজের পদত্যাগ, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম শীর্ষ কর্মকর্তা সরে দাঁড়ালেন

ছবি

পাকিস্তানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন আইএসআই প্রধান

ছবি

ভারত-পাকিস্তানকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

ছবি

খনিজ সম্পদ: যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের মধ্যে চুক্তি সই

ছবি

পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

ছবি

অস্ট্রেলিয়ার মোট জনসংখ্যার ৮৬ লাখেরই জন্ম বিদেশে

ছবি

দ্বিতীয় মেয়াদের শততম দিন উৎযাপন ট্রাম্পের

জয়শঙ্কর ও শাহবাজের সঙ্গে কথা বললেন জাতিসংঘের মহাসচিব

‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান, কর্ণাটকে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

তেলের দাম গত সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

ছবি

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ কি আসন্ন?

ছবি

এলওসি এলাকায় রাফায়েল টহলের অভিযোগ পাকিস্তানের, উত্তেজনা চরমে

ছবি

পাকিস্তানে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের হামলার পরিকল্পনার ‘বিশ্বাসযোগ্য গোয়েন্দা তথ্যের’ দাবি সেদেশের মন্ত্রীর

ছবি

কলকাতায় আবাসিক হোটেলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৪ জনের মৃত্যু

ছবি

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাতে আটক সাড়ে ছয় হাজার, অধিকাংশই ভারতীয় মুসলমান

ছবি

ভারতের সিন্ধুর পানি বন্ধের প্রতিবাদে আন্তর্জাতিক আদালতে যাচ্ছে পাকিস্তান

ছবি

মার্কিন কংগ্রেসের ব্রিফিংয়ে মায়ানমারের মানবাধিকার ও ধর্মীয় সংকটের চিত্র তুলে ধরা হলো

ছবি

পেহেলগামের জঙ্গি হামলার বদলায় সশস্ত্র বাহিনীকে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিলেন মোদী

ছবি

চীনে রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২২

জুলাই আন্দোলনে যুক্ত ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে মামলা বিরক্তিকর : ফারুকী

ছবি

হুতিদের হামলা থেকে বাঁচতে সাগরে ডুবলো ৭২৬ কোটি টাকার মার্কিন যুদ্ধবিমান

ছবি

কানাডা নির্বাচন: ট্রাম্পের বিরোধী মার্ক কার্নির দল জয়ী

ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নজিরবিহীন সংকট দেখলো স্পেন

চীনে রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২২

ছবি

ফের যুদ্ধের শঙ্কা, আতঙ্কে দিন কাটছে সীমান্তের ভারতীয়দের

ছবি

পাকিস্তান প্রস্তুত, ভারত চাইলে চেষ্টা করতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ

ছবি

নাইজেরিয়ায় রাস্তায় পেতে রাখা বোমায় ২৬ জন নিহত

কানাডার নির্বাচনে লিবারেলদের এগিয়ে থাকার আভাস

ছবি

নতুন পোপ নির্বাচনে কনক্লেভ শুরু ৭ মে, প্রস্তুত ১৩৫ কার্ডিনাল

tab

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে খনিজ সম্পদ নিয়ে চুক্তি সই

বিদেশী সংবাদ মাধ্যম

শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫

কয়েক মাস ধরে দর কষাকষির পর অবশেষে ইউক্রেনের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদকে যৌথভাবে কাজে লাগাতে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন।

রাশিয়ার সাথে যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে এই চুক্তির আওতায় উভয় দেশ মিলে একটি পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল গঠন করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেস্যান্ট বলেন, এই চুক্তি প্রমাণ করে দুই দেশই ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিয়েভের কাছে এই চুক্তি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা পাওয়ার পথ সুগম করার মাধ্যম হিসেবেই গুরুত্বপূর্ণ।

নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রতিরক্ষা খাত ও ভারী শিল্প অবকাঠামোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফাইট, টাইটানিয়াম ও লিথিয়ামের মতো বিরল খনিজ পদার্থের বিশাল মজুদ রয়েছে ইউক্রেনে। পুরো বিশ্বে যে পরিমাণ এসব পদার্থ আছে, তার একটি বড় অংশই ইউক্রেনে আছে।

এই চুক্তিটি এমন এক সময়ে হলো যখন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ চলছে। এদিকে, বর্তমান বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ বিরল খনিজ পদার্থ রয়েছে চীনের দখলে।

গত বুধবার বিকালে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ এক বিবৃতিতে জানায়, ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সরঞ্জাম সহায়তা দিয়েছে, এই পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল গঠনের মাধ্যমে তা স্বীকৃতি পাচ্ছে।

এক ভিডিও বার্তায় ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেস্যান্ট বলেন, এই চুক্তি “ইউক্রেনের প্রবৃদ্ধিতে সম্পদ উন্মোচনে” সহায়তা করবে।

ট্রাম্প প্রশাসনের সাধারণ ভাষার তুলনায় ঘোষণাপত্রের ভাষায় ইউক্রেনের প্রতি অনেক বেশি সংহতি প্রদর্শন করা হয়েছে। এতে “রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন” শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।

পাশাপাশি, আরও বলা হয়েছে, “এই যুদ্ধে যেসব দেশ বা ব্যক্তি রাশিয়াকে অর্থায়ন বা অস্ত্র সরবরাহ করেছে, তারা ইউক্রেন পুনর্গঠনের কোনো সুবিধা পাবে না।”

ইউক্রেনের ফার্স্ট ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ইউলিয়া সভিরিদেঙ্কো গত বুধবার চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনে যান। চুক্তি স্বাক্ষরের পর তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সের এক (পূর্বের টুইটার) পোস্টে লেখেন, এই তহবিল “আমাদের দেশে বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে।”

চুক্তির বিভিন্ন দিক তুলে ধরে তিনি জানান, চুক্তিতে খনিজ, তেল ও গ্যাস খাতের প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত থাকবে। তবে সম্পদের মালিকানা ইউক্রেনেরই থাকবে।

তিনি জানান, অংশীদারিত্ব সমান সমান হবে এবং কিয়েভের সংসদে এটি অনুমোদিত হতে হবে।

এই চুক্তির আওতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে নতুন বেশ কিছু সহায়তা দেবে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো, এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমস বা আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার এই চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য জোর দিয়ে আসছেন। তার কথা একটাই, ভবিষ্যতে ইউক্রেনকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেওয়ার আগে এই চুক্তি হওয়া আবশ্যক।

চুক্তির খসড়া অনুযায়ী, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা সহায়তার বিনিময়ে ইউক্রেন তার কিছু প্রাকৃতিক সম্পদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রবেশাধিকার দেবে।

তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরুতে যা চেয়েছিলেন, তার তুলনায় এটি অনেকটাই কম। তিনি ২০২২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সব সামরিক সহায়তার মূল্য ফেরত চেয়েছিলেন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট মি. জেলেনস্কি ওয়াশিংটন থেকে কিছু ছাড় আদায় করে নিতে পেরেছেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষ বলেছিলো যে শেষ মুহূর্তে ইউক্রেন কিছু শর্ত পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। আর এজন্যই এই চুক্তি চূড়ান্ত করতে দেরি হয়।

বুধবার বিকেলে যুক্তরাষ্ট্রের এক সূত্র জানায় যে পুনর্গঠন তহবিল পরিচালনা কিংবা আর্থিক স্বচ্ছতার মতো কিছু বিষয় নিয়ে দুই দেশের মাঝে মতভেদ ছিল।

গত সপ্তাহে দুই দেশের প্রতিনিধিরা যাবতীয় নথিপত্রে স্বাক্ষর করেন।

back to top