দক্ষিণ এশিয়ায় বিশ্বের প্রথম ‘ড্রোন যুদ্ধের’ সূচনা ঘটেছে। পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে, যেখানে উভয় পক্ষই ড্রোন ও মনুষ্যবিহীন অস্ত্র ব্যবহারে জড়িয়ে পড়েছে।
ভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান তাদের ভূখণ্ড ও ভারতশাসিত কাশ্মীরে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছে, তারা গত কয়েক ঘণ্টায় অন্তত ২৫টি ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে—যেগুলো ইসরায়েলের তৈরি হারপ ড্রোন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এ সংঘাত এক বিপজ্জনক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করছে। ড্রোনের মতো ‘নীরব’ ও দূরনিয়ন্ত্রিত অস্ত্র যুদ্ধক্ষেত্রে শুধু নজরদারি নয়, আক্রমণেরও এক কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।
পাকিস্তান বলেছে, ভারতের বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণে অন্তত ৩৬ জন নিহত ও ৫৭ জন আহত হয়েছেন। অন্যদিকে ভারত দাবি করছে, পাকিস্তানের হামলায় অন্তত ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভারত নির্ভর করছে ইসরায়েলের তৈরি নজরদারি ও আক্রমণাত্মক ড্রোনের ওপর, যার মধ্যে রয়েছে হিরন, সার্চার ও হারপ। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩১টি এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন কেনার চুক্তি করেছে দিল্লি।
অন্যদিকে, পাকিস্তানের ড্রোন বহর আরও বিস্তৃত ও বৈচিত্র্যময়। চীন, তুরস্ক ও নিজস্ব প্রযুক্তির ড্রোন যেমন চীনের সিএইচ–৪, তুরস্কের আকিনজি এবং নিজেদের তৈরি বোরাক ও শাহপার ড্রোন রয়েছে তাদের ভাণ্ডারে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, দুই দেশের মধ্যে এই ড্রোনযুদ্ধ হয়তো দীর্ঘস্থায়ী হবে না। এটি বড় ধরনের সংঘাতের সূচনা বা উত্তেজনা প্রশমনের সম্ভাব্য সূচনাবিন্দুও হতে পারে।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
দক্ষিণ এশিয়ায় বিশ্বের প্রথম ‘ড্রোন যুদ্ধের’ সূচনা ঘটেছে। পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে, যেখানে উভয় পক্ষই ড্রোন ও মনুষ্যবিহীন অস্ত্র ব্যবহারে জড়িয়ে পড়েছে।
ভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান তাদের ভূখণ্ড ও ভারতশাসিত কাশ্মীরে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছে, তারা গত কয়েক ঘণ্টায় অন্তত ২৫টি ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে—যেগুলো ইসরায়েলের তৈরি হারপ ড্রোন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এ সংঘাত এক বিপজ্জনক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করছে। ড্রোনের মতো ‘নীরব’ ও দূরনিয়ন্ত্রিত অস্ত্র যুদ্ধক্ষেত্রে শুধু নজরদারি নয়, আক্রমণেরও এক কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।
পাকিস্তান বলেছে, ভারতের বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণে অন্তত ৩৬ জন নিহত ও ৫৭ জন আহত হয়েছেন। অন্যদিকে ভারত দাবি করছে, পাকিস্তানের হামলায় অন্তত ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভারত নির্ভর করছে ইসরায়েলের তৈরি নজরদারি ও আক্রমণাত্মক ড্রোনের ওপর, যার মধ্যে রয়েছে হিরন, সার্চার ও হারপ। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩১টি এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন কেনার চুক্তি করেছে দিল্লি।
অন্যদিকে, পাকিস্তানের ড্রোন বহর আরও বিস্তৃত ও বৈচিত্র্যময়। চীন, তুরস্ক ও নিজস্ব প্রযুক্তির ড্রোন যেমন চীনের সিএইচ–৪, তুরস্কের আকিনজি এবং নিজেদের তৈরি বোরাক ও শাহপার ড্রোন রয়েছে তাদের ভাণ্ডারে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, দুই দেশের মধ্যে এই ড্রোনযুদ্ধ হয়তো দীর্ঘস্থায়ী হবে না। এটি বড় ধরনের সংঘাতের সূচনা বা উত্তেজনা প্রশমনের সম্ভাব্য সূচনাবিন্দুও হতে পারে।