ইসরায়েলের বাত ইয়ামে হামলায় বিধ্বস্ত কিছু ভবন। ছবি: এএফপি
ইরানের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের আরেক প্রভাবশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী ইয়েমেনের হুতিরাও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি হামলায় অংশ নিচ্ছে বলে দাবি করেছে তেলআবিব।
রোববার (শনিবার দিবাগত রাতসহ) ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর এমন তথ্য জানিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনী।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মতে, চলমান সংকটে ইরানের সহযোগী হিসেবে ইয়েমেনের হুতি গোষ্ঠীও সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। হুতিদের নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের কয়েকটি এলাকায় আঘাত হেনেছে। এর ফলে বারবারই সাধারণ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটতে দেখা গেছে।
এটি সাম্প্রতিক সময়ে হুতিদের দ্বিতীয়বারের মতো সরাসরি ইসরায়েলে হামলা। এর আগে গত মঙ্গলবারও একই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল তারা। সেই হামলার জবাবে ইসরায়েল হুতিদের নিয়ন্ত্রণাধীন হোদেইদা বন্দরে বিমান হামলা চালায়।
হুতিদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতেই তারা এই হামলা চালাচ্ছে। মার্চ মাসে স্বল্প সময়ের যুদ্ধবিরতি চলাকালে হামলা স্থগিত রাখা হলেও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের পর তারা ফের আক্রমণ শুরু করেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সংঘাত ক্রমেই একটি বড় ধরনের আঞ্চলিক যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে। ইরান, হেজবোল্লাহ, হুতি, সিরিয়াভিত্তিক মিলিশিয়া ও অন্যান্য প্রভাবশালী গোষ্ঠী যুক্ত হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার নিতে পারে।
ইসরায়েল দাবি করেছে, তারা হুতিদের ছোড়া বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন মাঝপথেই ভূপাতিত করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির সুনির্দিষ্ট পরিমাণ জানানো হয়নি।
উল্লেখ্য, ইয়েমেনের হুতি গোষ্ঠী ইরানপন্থী শিয়া সশস্ত্র সংগঠন হিসেবে পরিচিত, যারা সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোটের বিরুদ্ধেও দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধ করে আসছে।
ইসরায়েলের বাত ইয়ামে হামলায় বিধ্বস্ত কিছু ভবন। ছবি: এএফপি
রোববার, ১৫ জুন ২০২৫
ইরানের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের আরেক প্রভাবশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী ইয়েমেনের হুতিরাও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি হামলায় অংশ নিচ্ছে বলে দাবি করেছে তেলআবিব।
রোববার (শনিবার দিবাগত রাতসহ) ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর এমন তথ্য জানিয়েছে দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনী।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মতে, চলমান সংকটে ইরানের সহযোগী হিসেবে ইয়েমেনের হুতি গোষ্ঠীও সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। হুতিদের নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের কয়েকটি এলাকায় আঘাত হেনেছে। এর ফলে বারবারই সাধারণ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটতে দেখা গেছে।
এটি সাম্প্রতিক সময়ে হুতিদের দ্বিতীয়বারের মতো সরাসরি ইসরায়েলে হামলা। এর আগে গত মঙ্গলবারও একই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল তারা। সেই হামলার জবাবে ইসরায়েল হুতিদের নিয়ন্ত্রণাধীন হোদেইদা বন্দরে বিমান হামলা চালায়।
হুতিদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতেই তারা এই হামলা চালাচ্ছে। মার্চ মাসে স্বল্প সময়ের যুদ্ধবিরতি চলাকালে হামলা স্থগিত রাখা হলেও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের পর তারা ফের আক্রমণ শুরু করেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সংঘাত ক্রমেই একটি বড় ধরনের আঞ্চলিক যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে। ইরান, হেজবোল্লাহ, হুতি, সিরিয়াভিত্তিক মিলিশিয়া ও অন্যান্য প্রভাবশালী গোষ্ঠী যুক্ত হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার নিতে পারে।
ইসরায়েল দাবি করেছে, তারা হুতিদের ছোড়া বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন মাঝপথেই ভূপাতিত করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির সুনির্দিষ্ট পরিমাণ জানানো হয়নি।
উল্লেখ্য, ইয়েমেনের হুতি গোষ্ঠী ইরানপন্থী শিয়া সশস্ত্র সংগঠন হিসেবে পরিচিত, যারা সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোটের বিরুদ্ধেও দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধ করে আসছে।