ছবি: বিবিসি
তেহরানে ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান ব্রডকাস্টিং (আইআরআইবি)-এর প্রধান কার্যালয়ে ইসরায়েলের গতকালের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে তিন জনে।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, একজন আহত কর্মী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম।
এর আগে ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানায়, হামলায় নিহত হন আইআরআইবি’র একজন নিউজ এডিটর ও একজন টেকনিক্যাল কর্মী।
ইতোমধ্যে হামলার সময়কার বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, লাইভ সম্প্রচারের সময় এক নারী উপস্থাপিকা হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে চমকে ওঠেন এবং তাড়াহুড়ো করে স্টুডিও ছেড়ে চলে যান। মুহূর্তেই চারপাশ ধোঁয়ায় ঢেকে যায়, বাতাসে উড়তে থাকে ভবনের ধ্বংসাবশেষ।
এই হামলার কারণে আইআরআইবি’র সম্প্রচার প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল বলে জানা গেছে। এতে দেশজুড়ে গণমাধ্যম কার্যক্রমে এক প্রকার বিঘ্ন ঘটে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে সরাসরি হামলা চালানোর কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “তেহরানের বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পরই এই হামলা চালানো হয়েছে। ইরানের স্বৈরশাসক যেখানেই থাকুন না কেন, তাকে আঘাত করা হবে।”
ছবি: বিবিসি
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
তেহরানে ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান ব্রডকাস্টিং (আইআরআইবি)-এর প্রধান কার্যালয়ে ইসরায়েলের গতকালের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে তিন জনে।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, একজন আহত কর্মী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম।
এর আগে ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানায়, হামলায় নিহত হন আইআরআইবি’র একজন নিউজ এডিটর ও একজন টেকনিক্যাল কর্মী।
ইতোমধ্যে হামলার সময়কার বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, লাইভ সম্প্রচারের সময় এক নারী উপস্থাপিকা হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে চমকে ওঠেন এবং তাড়াহুড়ো করে স্টুডিও ছেড়ে চলে যান। মুহূর্তেই চারপাশ ধোঁয়ায় ঢেকে যায়, বাতাসে উড়তে থাকে ভবনের ধ্বংসাবশেষ।
এই হামলার কারণে আইআরআইবি’র সম্প্রচার প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল বলে জানা গেছে। এতে দেশজুড়ে গণমাধ্যম কার্যক্রমে এক প্রকার বিঘ্ন ঘটে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে সরাসরি হামলা চালানোর কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “তেহরানের বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পরই এই হামলা চালানো হয়েছে। ইরানের স্বৈরশাসক যেখানেই থাকুন না কেন, তাকে আঘাত করা হবে।”