চীনের মধ্যাঞ্চলে একটি আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নয়জন নিহত ও ২৬ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায় ঘটনার পরদিনও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে সেখানে উদ্ধারকাজ চলছে।
রাষ্ট্র পরিচালিত চায়না ন্যাশনাল রেডিও (সিএনআর)-এর উদ্ধৃতি দিয়ে বেইজিং থেকে এএফপি জানায়, সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের বাইরের একটি গ্রামের এক কারখানায় এ বিস্ফোরণ ঘটে।
একটি উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনাকারী রেসকিউ কমান্ড সেন্টারের বরাত দিয়ে সিএনআর জানিয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯ টা পর্যন্ত, নয়জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরো ২৬ জন আহত হয়েছে।
‘জটিল’ পরিস্থিতি ও আরও বিস্ফোরণের ঝুঁকির মধ্যে দিয়ে উদ্ধারকাজ অব্যাহত রয়েছে।
পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত স্থানটিতে কোনও বড় পানির উৎস না থাকায় উদ্ধার কাজে ঝুঁকি বেড়ে গেছে উল্লেখ করে সিএনআর-এর প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ‘২০ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে নিরবচ্ছিন্ন উদ্ধার অভিযানে আগুন নেভানোর জন্য রিমোট-নিয়ন্ত্রিত জলকামান ব্যবহার করা হচ্ছে।’
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া, জানায় জরুরি ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় উদ্ধার তদারকির জন্য হুনানে একটি কর্মী দল পাঠিয়েছে।
সিনহুয়ার বরাত দিয়ে চীনের মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিস্ফোরণের কারণ দ্রুত শনাক্ত করতে হবে এবং যারা দায়ী তাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
গত মাসে, পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ শানডং-এর একটি রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হন।
২০১৫ সালে, বন্দর নগরী তিয়ানজিনে দাহ্য রাসায়নিক মজুত থাকা এক গুদামে বিস্ফোরণে ১৭০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ও ৭০০ জন আহত হয়।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
চীনের মধ্যাঞ্চলে একটি আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নয়জন নিহত ও ২৬ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায় ঘটনার পরদিনও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে সেখানে উদ্ধারকাজ চলছে।
রাষ্ট্র পরিচালিত চায়না ন্যাশনাল রেডিও (সিএনআর)-এর উদ্ধৃতি দিয়ে বেইজিং থেকে এএফপি জানায়, সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের কিছু আগে হুনান প্রদেশের চাংদে শহরের বাইরের একটি গ্রামের এক কারখানায় এ বিস্ফোরণ ঘটে।
একটি উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনাকারী রেসকিউ কমান্ড সেন্টারের বরাত দিয়ে সিএনআর জানিয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯ টা পর্যন্ত, নয়জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরো ২৬ জন আহত হয়েছে।
‘জটিল’ পরিস্থিতি ও আরও বিস্ফোরণের ঝুঁকির মধ্যে দিয়ে উদ্ধারকাজ অব্যাহত রয়েছে।
পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত স্থানটিতে কোনও বড় পানির উৎস না থাকায় উদ্ধার কাজে ঝুঁকি বেড়ে গেছে উল্লেখ করে সিএনআর-এর প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ‘২০ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে নিরবচ্ছিন্ন উদ্ধার অভিযানে আগুন নেভানোর জন্য রিমোট-নিয়ন্ত্রিত জলকামান ব্যবহার করা হচ্ছে।’
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া, জানায় জরুরি ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় উদ্ধার তদারকির জন্য হুনানে একটি কর্মী দল পাঠিয়েছে।
সিনহুয়ার বরাত দিয়ে চীনের মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিস্ফোরণের কারণ দ্রুত শনাক্ত করতে হবে এবং যারা দায়ী তাদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
গত মাসে, পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ শানডং-এর একটি রাসায়নিক কারখানায় বিস্ফোরণে কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হন।
২০১৫ সালে, বন্দর নগরী তিয়ানজিনে দাহ্য রাসায়নিক মজুত থাকা এক গুদামে বিস্ফোরণে ১৭০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ও ৭০০ জন আহত হয়।