ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মিসরের রাজধানী কায়রোতে দূতাবাস সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে যুক্তরাজ্য। মিসরীয় কর্তৃপক্ষ দূতাবাস ভবনের বাইরের নিরাপত্তা ব্যারিয়ার সরিয়ে দেওয়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক কর্মীর গ্রেফতার নিয়ে কূটনৈতিক বিরোধের কারণে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাজধানীর গার্ডেন সিটি জেলায় তাদের প্রধান দূতাবাস ভবন বন্ধ থাকবে। তবে দূতাবাস কার্যকর থাকবে।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, এই সিদ্ধান্ত এসেছে লন্ডনে হওয়া এক প্রতিবাদ ব্যবস্থাপনার প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা প্রতিক্রিয়ার দাবির কারণে। ডেইলি নিউজ ইজিপ্ট জানিয়েছে, গত সপ্তাহে মিসরপন্থি এক প্রখ্যাত কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। পরে মুক্তি দেওয়া হলেও, এই কর্মী লন্ডনে মিসরের দূতাবাসের বাইরে প্রতিবাদকারীদের মুখোমুখি হয়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আবদেলাত্তি গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জোনাথন পাওয়েলকে ফোন করে এই গ্রেফতারের ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
এই গ্রেফতার মিসরেও বিতর্ক উসকে দেয়। কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কায়রোতে যুক্তরাজ্যের দূতাবাস থেকে ব্যারিয়ার অপসারণে মিসরীয় কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান।
বিবিসি নিউজ সূত্রে জানা গেছে, কায়রোতে দূতাবাসের নিরাপত্তা ও কর্মীদের সুরক্ষা নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকার মিসরীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। বহু দশক ধরে কায়রোতে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের চারপাশে বড় ব্যারিয়ার বসানো হয়েছে। মিসরের সমালোচকরা বলছেন, এতে এলাকার রাস্তায় যান চলাচলে বিঘœ সৃষ্টি করেছে। কায়রোতে যুক্তরাজ্যের দূতাবাস ২০১৩ এবং ২০১৪ সালে আলাদা নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মিসরের রাজধানী কায়রোতে দূতাবাস সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে যুক্তরাজ্য। মিসরীয় কর্তৃপক্ষ দূতাবাস ভবনের বাইরের নিরাপত্তা ব্যারিয়ার সরিয়ে দেওয়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক কর্মীর গ্রেফতার নিয়ে কূটনৈতিক বিরোধের কারণে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাজধানীর গার্ডেন সিটি জেলায় তাদের প্রধান দূতাবাস ভবন বন্ধ থাকবে। তবে দূতাবাস কার্যকর থাকবে।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, এই সিদ্ধান্ত এসেছে লন্ডনে হওয়া এক প্রতিবাদ ব্যবস্থাপনার প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা প্রতিক্রিয়ার দাবির কারণে। ডেইলি নিউজ ইজিপ্ট জানিয়েছে, গত সপ্তাহে মিসরপন্থি এক প্রখ্যাত কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। পরে মুক্তি দেওয়া হলেও, এই কর্মী লন্ডনে মিসরের দূতাবাসের বাইরে প্রতিবাদকারীদের মুখোমুখি হয়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আবদেলাত্তি গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জোনাথন পাওয়েলকে ফোন করে এই গ্রেফতারের ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
এই গ্রেফতার মিসরেও বিতর্ক উসকে দেয়। কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কায়রোতে যুক্তরাজ্যের দূতাবাস থেকে ব্যারিয়ার অপসারণে মিসরীয় কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান।
বিবিসি নিউজ সূত্রে জানা গেছে, কায়রোতে দূতাবাসের নিরাপত্তা ও কর্মীদের সুরক্ষা নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকার মিসরীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। বহু দশক ধরে কায়রোতে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের চারপাশে বড় ব্যারিয়ার বসানো হয়েছে। মিসরের সমালোচকরা বলছেন, এতে এলাকার রাস্তায় যান চলাচলে বিঘœ সৃষ্টি করেছে। কায়রোতে যুক্তরাজ্যের দূতাবাস ২০১৩ এবং ২০১৪ সালে আলাদা নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল।