উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন ও তার সেই বিশেষ বুলেট প্রুফ সবুজ ট্রেন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন বিশেষ ট্রেনে চড়ে মঙ্গলবার ভোরে সীমান্ত অতিক্রম করে চীনে প্রবেশ করেছেন। দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের আনুষ্ঠানিক আত্মসমর্পণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত চীনের উদযাপনে যোগ দিতেই তার এই সফর।
রোদং শিনমুন জানিয়েছে, কিম সোমবার পিয়ংইয়ং থেকে যাত্রা শুরু করেন এবং মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পেরিয়ে চীনে পৌঁছান। তিনি বুধবার বেইজিংয়ে সামরিক কুচকাওয়াজে উপস্থিত থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেখানে তার সঙ্গে যোগ দেবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
চীনে প্রবেশের আগে কিম নিজ দেশের একটি ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণাগার পরিদর্শন করেন। তার সফরসঙ্গীদের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চোয়ে সোন হুইও রয়েছেন বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে।
এর আগে চীনের তিয়ানজিনে অনুষ্ঠিত আঞ্চলিক নিরাপত্তা সম্মেলনে শি জিনপিং ন্যায়সঙ্গত ও পক্ষপাতশূন্য বৈশ্বিক শাসন ব্যবস্থার আহ্বান জানান। উত্তর কোরিয়া এ উদ্যোগে সমর্থন জানিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, শি-য়ের এই উদ্যোগ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নতুন এক চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন ও তার সেই বিশেষ বুলেট প্রুফ সবুজ ট্রেন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন বিশেষ ট্রেনে চড়ে মঙ্গলবার ভোরে সীমান্ত অতিক্রম করে চীনে প্রবেশ করেছেন। দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের আনুষ্ঠানিক আত্মসমর্পণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত চীনের উদযাপনে যোগ দিতেই তার এই সফর।
রোদং শিনমুন জানিয়েছে, কিম সোমবার পিয়ংইয়ং থেকে যাত্রা শুরু করেন এবং মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পেরিয়ে চীনে পৌঁছান। তিনি বুধবার বেইজিংয়ে সামরিক কুচকাওয়াজে উপস্থিত থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেখানে তার সঙ্গে যোগ দেবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
চীনে প্রবেশের আগে কিম নিজ দেশের একটি ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণাগার পরিদর্শন করেন। তার সফরসঙ্গীদের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চোয়ে সোন হুইও রয়েছেন বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে।
এর আগে চীনের তিয়ানজিনে অনুষ্ঠিত আঞ্চলিক নিরাপত্তা সম্মেলনে শি জিনপিং ন্যায়সঙ্গত ও পক্ষপাতশূন্য বৈশ্বিক শাসন ব্যবস্থার আহ্বান জানান। উত্তর কোরিয়া এ উদ্যোগে সমর্থন জানিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, শি-য়ের এই উদ্যোগ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নতুন এক চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।