ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক কুচকাওয়াজে সামরিক শক্তি ও কূটনৈতিক অবস্থান প্রদর্শন করল চীন। বুধবার আয়োজিত এই কুচকাওয়াজে উপস্থিত ছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনসহ দুই ডজনের বেশি বিশ্বনেতা।
ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেন, মানবজাতি এখন শান্তি বা যুদ্ধের মধ্যে বেছে নেওয়ার মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি জানান, চীন কখনো কোনো হুমকির কাছে মাথা নত করবে না এবং তার দেশ ‘অদম্য’।
৭০ মিনিটের এই কুচকাওয়াজে হেলিকপ্টার থেকে ব্যানার প্রদর্শন, যুদ্ধবিমানের মহড়া, শান্তির প্রতীক হিসেবে ৮০ হাজার পায়রা ও হাজারো রঙিন বেলুন উড়ানো হয়। প্রদর্শিত হয় ক্ষেপণাস্ত্র, ট্যাংক, ড্রোনসহ অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র।
প্রথমবারের মতো চীন উন্মোচন করে হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল ওয়াইজে-১৭, হাইপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ওয়াইজে-১৯ এবং পানির নিচে আঘাত হানতে সক্ষম স্বয়ংক্রিয় ড্রোন এজেএক্স০০২। এ ছাড়া লেজার অস্ত্র ও রোবট কুকুর ড্রোনও প্রদর্শন করে তারা।
কুচকাওয়াজ চলাকালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চীনকে রক্ষার ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি কিম ও পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রসঙ্গও তোলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের সামরিক আধুনিকায়নের ফলে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে, বিশেষ করে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো ক্ষেত্রে তারা ওয়াশিংটনকেও ছাড়িয়ে গেছে।
এই আয়োজনে পুতিন চীনের সঙ্গে জ্বালানি বাণিজ্য চুক্তি সেরেছেন এবং কিম জং উন আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজের উপস্থিতি জানান দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক কুচকাওয়াজে সামরিক শক্তি ও কূটনৈতিক অবস্থান প্রদর্শন করল চীন। বুধবার আয়োজিত এই কুচকাওয়াজে উপস্থিত ছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, উত্তর কোরিয়ার কিম জং উনসহ দুই ডজনের বেশি বিশ্বনেতা।
ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেন, মানবজাতি এখন শান্তি বা যুদ্ধের মধ্যে বেছে নেওয়ার মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি জানান, চীন কখনো কোনো হুমকির কাছে মাথা নত করবে না এবং তার দেশ ‘অদম্য’।
৭০ মিনিটের এই কুচকাওয়াজে হেলিকপ্টার থেকে ব্যানার প্রদর্শন, যুদ্ধবিমানের মহড়া, শান্তির প্রতীক হিসেবে ৮০ হাজার পায়রা ও হাজারো রঙিন বেলুন উড়ানো হয়। প্রদর্শিত হয় ক্ষেপণাস্ত্র, ট্যাংক, ড্রোনসহ অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র।
প্রথমবারের মতো চীন উন্মোচন করে হাইপারসনিক গ্লাইড ভেহিকল ওয়াইজে-১৭, হাইপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ওয়াইজে-১৯ এবং পানির নিচে আঘাত হানতে সক্ষম স্বয়ংক্রিয় ড্রোন এজেএক্স০০২। এ ছাড়া লেজার অস্ত্র ও রোবট কুকুর ড্রোনও প্রদর্শন করে তারা।
কুচকাওয়াজ চলাকালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চীনকে রক্ষার ভূমিকার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি কিম ও পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রসঙ্গও তোলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের সামরিক আধুনিকায়নের ফলে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে, বিশেষ করে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো ক্ষেত্রে তারা ওয়াশিংটনকেও ছাড়িয়ে গেছে।
এই আয়োজনে পুতিন চীনের সঙ্গে জ্বালানি বাণিজ্য চুক্তি সেরেছেন এবং কিম জং উন আন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজের উপস্থিতি জানান দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।