রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইউক্রেনের সুরক্ষা নিশ্চিতে সেনা পাঠাতে ইচ্ছুক দেশগুলোকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, কোনো দেশ যদি ইউক্রেনের পক্ষে সেনা পাঠায়, তাহলে সেসব সেনাদের ‘বৈধ লক্ষ্যবস্তু’ হিসেবে বিবেচনা করবে রুশ বাহিনী।
শুক্রবার, (০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাশিয়ার দূর পূর্বাঞ্চলীয় শহর ভ্লাদিভস্তকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভ্লাদিমির পুতিন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল রাশিয়ার ইকোনমিক ফোরাম।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে পুতিন বলেন, “আমি এই সময়ে ইউক্রেনে বিদেশি সেনা পাঠানোর কোনো অর্থ দেখতে পাচ্ছি না। ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী শান্তির জন্য বিদেশি সেনাদের কেন প্রয়োজন— তা ও আমার কাছে স্পষ্ট নয়।” “তবে যদি সত্যিই ইউক্রেনের নিরাপত্তার নামে সেখানে বিদেশি সেনা আনা হয় এবং রুশ বাহিনী তাদের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে পরিণত করে, তা হলে তা বৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।”
ইউক্রেনের পক্ষে থাকা ৩৫টি দেশের জোট ‘কোয়ালিশন অব উইলিং’ গতকাল বৃহস্পতিবার প্যারিসে বৈঠক করেছে। জোটের অন্যতম সদস্যরাষ্ট্র ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, রুশ বাহিনী ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলে তার পরদিনই দেশটির নিরাপত্তার জন্য সেনা পাঠাবে ২৬টি দেশ।
ম্যাক্রোঁ আরও বলেছেন, ‘কোয়ালিশন অব উইলিং’ এর এই উদ্যোগকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করবে বলেও জোর আশা করছেন তিনি।
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইউক্রেনের সুরক্ষা নিশ্চিতে সেনা পাঠাতে ইচ্ছুক দেশগুলোকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, কোনো দেশ যদি ইউক্রেনের পক্ষে সেনা পাঠায়, তাহলে সেসব সেনাদের ‘বৈধ লক্ষ্যবস্তু’ হিসেবে বিবেচনা করবে রুশ বাহিনী।
শুক্রবার, (০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫) রাশিয়ার দূর পূর্বাঞ্চলীয় শহর ভ্লাদিভস্তকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভ্লাদিমির পুতিন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল রাশিয়ার ইকোনমিক ফোরাম।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে পুতিন বলেন, “আমি এই সময়ে ইউক্রেনে বিদেশি সেনা পাঠানোর কোনো অর্থ দেখতে পাচ্ছি না। ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী শান্তির জন্য বিদেশি সেনাদের কেন প্রয়োজন— তা ও আমার কাছে স্পষ্ট নয়।” “তবে যদি সত্যিই ইউক্রেনের নিরাপত্তার নামে সেখানে বিদেশি সেনা আনা হয় এবং রুশ বাহিনী তাদের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে পরিণত করে, তা হলে তা বৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।”
ইউক্রেনের পক্ষে থাকা ৩৫টি দেশের জোট ‘কোয়ালিশন অব উইলিং’ গতকাল বৃহস্পতিবার প্যারিসে বৈঠক করেছে। জোটের অন্যতম সদস্যরাষ্ট্র ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, রুশ বাহিনী ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলে তার পরদিনই দেশটির নিরাপত্তার জন্য সেনা পাঠাবে ২৬টি দেশ।
ম্যাক্রোঁ আরও বলেছেন, ‘কোয়ালিশন অব উইলিং’ এর এই উদ্যোগকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করবে বলেও জোর আশা করছেন তিনি।