ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সময়সীমা নির্ধারিত ও বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে একটি ঘোষণার পক্ষে বিপুল সমর্থন এসেছে। শুক্রবারের ভোটে ১৪২টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়, বিপক্ষে মাত্র ১০টি এবং ১২টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে।
ঘোষণায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার নিন্দা জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি হামলা, অবরোধ ও অনাহার সৃষ্টির বিষয়েও তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। এতে বলা হয়, এসবের কারণে গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ও নিরাপত্তা সংকট তৈরি হয়েছে।
প্রস্তাবের মাধ্যমে গাজায় যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধ করা এবং সেখানে জাতিসংঘ অনুমোদিত একটি অস্থায়ী আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা মিশন পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়।
ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জঁ-নোয়েল বারো বলেন, প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ হামাসকে তার অপরাধের জন্য নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের আত্মসমর্পণ ও অস্ত্রসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে। এ সমর্থনে সব উপসাগরীয় আরব দেশ ভোট দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল প্রস্তাবের বিরোধিতা করে।
যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক মরগান অরটাগাস এ ভোটকে সময়োপযোগী নয় এবং শান্তি প্রচেষ্টার পথে বাধা হিসেবে আখ্যা দেন। অন্যদিকে, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন প্রস্তাবকে একতরফা এবং ‘নাটক’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এতে একমাত্র লাভবান হামাস।
আগামী ২২ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনের সাইডলাইনে বিশ্বনেতারা ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে বৈঠকে বসবেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই সময় কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতেও পারে।
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সময়সীমা নির্ধারিত ও বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে একটি ঘোষণার পক্ষে বিপুল সমর্থন এসেছে। শুক্রবারের ভোটে ১৪২টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়, বিপক্ষে মাত্র ১০টি এবং ১২টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে।
ঘোষণায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার নিন্দা জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি হামলা, অবরোধ ও অনাহার সৃষ্টির বিষয়েও তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। এতে বলা হয়, এসবের কারণে গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ও নিরাপত্তা সংকট তৈরি হয়েছে।
প্রস্তাবের মাধ্যমে গাজায় যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধ করা এবং সেখানে জাতিসংঘ অনুমোদিত একটি অস্থায়ী আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা মিশন পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়।
ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জঁ-নোয়েল বারো বলেন, প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ হামাসকে তার অপরাধের জন্য নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের আত্মসমর্পণ ও অস্ত্রসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে। এ সমর্থনে সব উপসাগরীয় আরব দেশ ভোট দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল প্রস্তাবের বিরোধিতা করে।
যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিক মরগান অরটাগাস এ ভোটকে সময়োপযোগী নয় এবং শান্তি প্রচেষ্টার পথে বাধা হিসেবে আখ্যা দেন। অন্যদিকে, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন প্রস্তাবকে একতরফা এবং ‘নাটক’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এতে একমাত্র লাভবান হামাস।
আগামী ২২ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনের সাইডলাইনে বিশ্বনেতারা ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে বৈঠকে বসবেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই সময় কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতেও পারে।