ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল সমাজকর্মী চার্লি কার্ককে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে স্মরণ না করলে পরিণতি ভালো হবে না বলে হুমকি দিয়েছেন একাধিক আইনপ্রণেতা। ৩১ বছর বয়সী কার্কের হত্যাকাণ্ডে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক উভয় শিবির থেকে শোক প্রকাশ করা হলেও, বিভিন্ন সময় তার উসকানিমূলক মন্তব্য এবং কঠোর বন্দুক আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে চলছে কার্কের সমালোচনা। আর তাদের অনেকেই ইতোমধ্যে বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হয়েছেন।
কার্কের মৃত্যুর পর অনেকেই তার অতীত বিভিন্ন বক্তব্য নিয়ে কঠোর সমালোচনা, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে উপহাসও করছেন। এই কার্কই একসময় মার্কিন সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনী ও ব্যক্তি স্বাধীনতার গুরুত্ব উপলব্ধির জন্য মাঝেমধ্যে বন্দুক সহিংসতা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছিলেন। এমনকি তিনি স্কুলগুলোতেও বন্দুক দেওয়ার পক্ষপাতী ছিলেন। বন্দুক নিয়ন্ত্রণের বিপক্ষে কট্টর অবস্থান নেওয়া এক ব্যক্তির গুপ্তঘাতকের গুলিতে প্রাণ হারানোর বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন রকম মন্তব্য করেছেন মার্কিনিরা। তবে তাদের অনেকেই এর জন্য কার্ক সমর্থকদের রোষানলেও পড়েছেন।
রয়টার্সের তথ্যানুসারে, কার্কের হত্যাকাণ্ড নিয়ে অনলাইনে মন্তব্য করার পর অন্তত ১৫ জন চাকরিচ্যুত বা সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন।
তাদের মধ্যে সাংবাদিক, শিক্ষক ও অ্যাকাডেমিক কর্মীও আছেন। শুক্রবার নাসডাকের এক জুনিয়র কর্মীকেও চাকরি হারাতে হয়েছে। এছাড়া অনেকেই অনলাইন হয়রানির শিকার হচ্ছেন বা তাদের কর্মস্থলে ফোন করে বরখাস্তের দাবি জানানো হচ্ছে। তবে কিছু রিপাবলিকান আরও কঠোর ব্যবস্থা চাচ্ছেন। তারা কার্ক সমালোচকদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার, মামলা দিয়ে নিঃস্ব করে দেওয়া বা আজীবনের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করেছেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী লরা লুমার তো স্পষ্ট হুমকিই দিয়েছেন, কার্কের মৃত্যুতে আনন্দ পাওয়ার মতো ‘অসুস্থ’ মানসিকতা দেখান, তবে আপনার পেশাগত ভবিষ্যৎ ধ্বংস হয়ে যাবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল সমাজকর্মী চার্লি কার্ককে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে স্মরণ না করলে পরিণতি ভালো হবে না বলে হুমকি দিয়েছেন একাধিক আইনপ্রণেতা। ৩১ বছর বয়সী কার্কের হত্যাকাণ্ডে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক উভয় শিবির থেকে শোক প্রকাশ করা হলেও, বিভিন্ন সময় তার উসকানিমূলক মন্তব্য এবং কঠোর বন্দুক আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে চলছে কার্কের সমালোচনা। আর তাদের অনেকেই ইতোমধ্যে বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হয়েছেন।
কার্কের মৃত্যুর পর অনেকেই তার অতীত বিভিন্ন বক্তব্য নিয়ে কঠোর সমালোচনা, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে উপহাসও করছেন। এই কার্কই একসময় মার্কিন সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনী ও ব্যক্তি স্বাধীনতার গুরুত্ব উপলব্ধির জন্য মাঝেমধ্যে বন্দুক সহিংসতা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছিলেন। এমনকি তিনি স্কুলগুলোতেও বন্দুক দেওয়ার পক্ষপাতী ছিলেন। বন্দুক নিয়ন্ত্রণের বিপক্ষে কট্টর অবস্থান নেওয়া এক ব্যক্তির গুপ্তঘাতকের গুলিতে প্রাণ হারানোর বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন রকম মন্তব্য করেছেন মার্কিনিরা। তবে তাদের অনেকেই এর জন্য কার্ক সমর্থকদের রোষানলেও পড়েছেন।
রয়টার্সের তথ্যানুসারে, কার্কের হত্যাকাণ্ড নিয়ে অনলাইনে মন্তব্য করার পর অন্তত ১৫ জন চাকরিচ্যুত বা সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন।
তাদের মধ্যে সাংবাদিক, শিক্ষক ও অ্যাকাডেমিক কর্মীও আছেন। শুক্রবার নাসডাকের এক জুনিয়র কর্মীকেও চাকরি হারাতে হয়েছে। এছাড়া অনেকেই অনলাইন হয়রানির শিকার হচ্ছেন বা তাদের কর্মস্থলে ফোন করে বরখাস্তের দাবি জানানো হচ্ছে। তবে কিছু রিপাবলিকান আরও কঠোর ব্যবস্থা চাচ্ছেন। তারা কার্ক সমালোচকদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার, মামলা দিয়ে নিঃস্ব করে দেওয়া বা আজীবনের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করেছেন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী লরা লুমার তো স্পষ্ট হুমকিই দিয়েছেন, কার্কের মৃত্যুতে আনন্দ পাওয়ার মতো ‘অসুস্থ’ মানসিকতা দেখান, তবে আপনার পেশাগত ভবিষ্যৎ ধ্বংস হয়ে যাবে।