গাজায় ইসরায়েল জাতিগত নিধন চালাচ্ছে বলে জাতিসংঘ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার পর গাজা নগরীতে স্থল অভিযান শুরু করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে ইসরায়েলি দুই কর্মকর্তা সিএনএনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জাতিসংঘ এই প্রথম বলেছে, গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল। আজ মঙ্গলবার জাতিসংঘের একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন ৭২ পাতার একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গাজায় জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন
গাজা নগরী দখল ও এর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার বিষয়ে একটি পরিকল্পনা গত মাসে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। দেশটির যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মন্ত্রিসভায় ওই পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছিলেন। গাজা নগরীকে হামাসের সর্বশেষ ঘাঁটি বলে বিবেচনা করে ইসরায়েল।
হামাসকে পরাজিত করে গাজা নগরীর সম্পূর্ণ দখল নিতে এবার শহরের উপকণ্ঠে স্থল অভিযান শুরু হয়েছে ইসরায়েল, গত সপ্তাহ থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সেখানে নির্বিচারে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়ে চালাচ্ছিল। তাদের হামলার প্রধান নিশানা গাজা নগরীর সুউচ্চ ভবনগুলো। ইহুদি রাষ্ট্রটির এক কর্মকর্তা বলেন, শুরুতে ধাপে ধাপে এবং পর্যায়ক্রমে স্থল অভিযান চলবে।
ইসরায়েল ১৪ সেপ্টেম্বর বিমান হামলা চালিয়ে গাজা নগরীর একটি বহুতল ভবন গুঁড়িয়ে দেয়। গৃহহীন ফিলিস্তিনিরা ওই ভবনে আশ্রয় নিয়েছিল।
ইসরায়েল ১৪ সেপ্টেম্বর বিমান হামলা চালিয়ে গাজা নগরীর একটি বহুতল ভবন গুঁড়িয়ে দেয়। গৃহহীন ফিলিস্তিনিরা ওই ভবনে আশ্রয় নিয়েছিলছবি: রয়টার্স
ইসরায়েলি মন্ত্রীর দম্ভোক্তি: গাজা জ্বলছে
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ মঙ্গলবার দম্ভোক্তি করে বলেন, ‘গাজা জ্বলছে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) সন্ত্রাসী অবকাঠামোতে হামলা চালাচ্ছে এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত ও হামাসকে পরাজিত করতে কাজ করছে।’
শহরের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলো খালি করে ফেলার পর গাজা নগরীতে ইসরায়েলি বাহিনীর স্থল অভিযান শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত শহরের খুব কম এলাকা খালি করা সম্ভব হয়েছে।
গত মাসে জাতিসংঘ সতর্ক করে দিয়ে বলেছিল, গাজা নগরীতে স্থল অভিযানের যে পরিকল্পনা ইসরায়েল করছে, তাতে সেখানে বসবাস করা ১০ লাখ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
গতকাল সোমবার একজন ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তা দাবি করেছিলেন, এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ২০ হাজার ফিলিস্তিনি গাজা নগরী থেকে পালিয়ে গেছেন।
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গাজায় ইসরায়েল জাতিগত নিধন চালাচ্ছে বলে জাতিসংঘ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার পর গাজা নগরীতে স্থল অভিযান শুরু করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে ইসরায়েলি দুই কর্মকর্তা সিএনএনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জাতিসংঘ এই প্রথম বলেছে, গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল। আজ মঙ্গলবার জাতিসংঘের একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন ৭২ পাতার একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গাজায় জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন
গাজা নগরী দখল ও এর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার বিষয়ে একটি পরিকল্পনা গত মাসে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। দেশটির যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মন্ত্রিসভায় ওই পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছিলেন। গাজা নগরীকে হামাসের সর্বশেষ ঘাঁটি বলে বিবেচনা করে ইসরায়েল।
হামাসকে পরাজিত করে গাজা নগরীর সম্পূর্ণ দখল নিতে এবার শহরের উপকণ্ঠে স্থল অভিযান শুরু হয়েছে ইসরায়েল, গত সপ্তাহ থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সেখানে নির্বিচারে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়ে চালাচ্ছিল। তাদের হামলার প্রধান নিশানা গাজা নগরীর সুউচ্চ ভবনগুলো। ইহুদি রাষ্ট্রটির এক কর্মকর্তা বলেন, শুরুতে ধাপে ধাপে এবং পর্যায়ক্রমে স্থল অভিযান চলবে।
ইসরায়েল ১৪ সেপ্টেম্বর বিমান হামলা চালিয়ে গাজা নগরীর একটি বহুতল ভবন গুঁড়িয়ে দেয়। গৃহহীন ফিলিস্তিনিরা ওই ভবনে আশ্রয় নিয়েছিল।
ইসরায়েল ১৪ সেপ্টেম্বর বিমান হামলা চালিয়ে গাজা নগরীর একটি বহুতল ভবন গুঁড়িয়ে দেয়। গৃহহীন ফিলিস্তিনিরা ওই ভবনে আশ্রয় নিয়েছিলছবি: রয়টার্স
ইসরায়েলি মন্ত্রীর দম্ভোক্তি: গাজা জ্বলছে
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ মঙ্গলবার দম্ভোক্তি করে বলেন, ‘গাজা জ্বলছে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) সন্ত্রাসী অবকাঠামোতে হামলা চালাচ্ছে এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত ও হামাসকে পরাজিত করতে কাজ করছে।’
শহরের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলো খালি করে ফেলার পর গাজা নগরীতে ইসরায়েলি বাহিনীর স্থল অভিযান শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত শহরের খুব কম এলাকা খালি করা সম্ভব হয়েছে।
গত মাসে জাতিসংঘ সতর্ক করে দিয়ে বলেছিল, গাজা নগরীতে স্থল অভিযানের যে পরিকল্পনা ইসরায়েল করছে, তাতে সেখানে বসবাস করা ১০ লাখ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
গতকাল সোমবার একজন ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তা দাবি করেছিলেন, এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ২০ হাজার ফিলিস্তিনি গাজা নগরী থেকে পালিয়ে গেছেন।