ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার গভীর রাতে তিনি লন্ডনের স্ট্যানস্টেড বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথমবার রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে গিয়েছিলেন ২০১৯ সালের জুন মাসে।
দায়িত্ব পালনকালে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের এটি মাত্র দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফর, যা এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই সফরের মধ্য দিয়ে লন্ডন–ওয়াশিংটনের ‘বিশেষ সম্পর্ক’ আরও সুদৃঢ? হবে বলে আশা করা হচ্ছে। খবর বিবিসির ও রয়টার্সের। প্রতিবেদনে বলা হয়, সফরটিকে ঘিরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ভূ-রাজনীতি ও বিনিয়োগ আলোচনার নতুন দিক উন্মোচনে উদ্যোগী হচ্ছেন।
সফরের আগেই যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট এবং যুক্তরাজ্যের অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভস অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একটি ‘ট্রান্স-আটলান্টিক টাস্কফোর্স’ গঠনের ঘোষণা দেন। স্টারমার চান আর্থিক সেবা, প্রযুক্তি ও জ্বালানি খাতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অংশীদারত্ব গড়ে তুলে যুক্তরাজ্যকে আমেরিকান বিনিয়োগের অন্যতম প্রধান গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে।
ট্রাম্পের জন্য এ সফর এক ধরনের মানসিক স্বস্তিও বয়ে এনেছে, কারণ এক সপ্তাহেরও কম সময় আগে তার ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ক হত্যার শিকার হন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার গভীর রাতে তিনি লন্ডনের স্ট্যানস্টেড বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রথমবার রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে গিয়েছিলেন ২০১৯ সালের জুন মাসে।
দায়িত্ব পালনকালে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের এটি মাত্র দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফর, যা এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই সফরের মধ্য দিয়ে লন্ডন–ওয়াশিংটনের ‘বিশেষ সম্পর্ক’ আরও সুদৃঢ? হবে বলে আশা করা হচ্ছে। খবর বিবিসির ও রয়টার্সের। প্রতিবেদনে বলা হয়, সফরটিকে ঘিরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ভূ-রাজনীতি ও বিনিয়োগ আলোচনার নতুন দিক উন্মোচনে উদ্যোগী হচ্ছেন।
সফরের আগেই যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট এবং যুক্তরাজ্যের অর্থমন্ত্রী র্যাচেল রিভস অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে একটি ‘ট্রান্স-আটলান্টিক টাস্কফোর্স’ গঠনের ঘোষণা দেন। স্টারমার চান আর্থিক সেবা, প্রযুক্তি ও জ্বালানি খাতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অংশীদারত্ব গড়ে তুলে যুক্তরাজ্যকে আমেরিকান বিনিয়োগের অন্যতম প্রধান গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে।
ট্রাম্পের জন্য এ সফর এক ধরনের মানসিক স্বস্তিও বয়ে এনেছে, কারণ এক সপ্তাহেরও কম সময় আগে তার ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ক হত্যার শিকার হন।