মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, টিকটকের ভবিষ্যৎ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে আলোচনা এগিয়েছে। এ নিয়ে চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
প্রায় তিন মাস পর দুই নেতার মধ্যে ফোনালাপে বাণিজ্য, ইউক্রেন যুদ্ধ, ফেন্টানিলসহ নানা বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। ট্রাম্প জানান, আগামী ৩১ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ার গুয়াংজুতে অ্যাপেক সম্মেলনের সময় তিনি ও সি চিন পিং মুখোমুখি বৈঠকে বসবেন। পরবর্তী সময়ে পারস্পরিক সফরেরও পরিকল্পনা রয়েছে।
চুক্তি কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের কার্যক্রম মার্কিন প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় চলে যাবে। তবে অ্যালগরিদম ও কোম্পানির অভ্যন্তরীণ কার্যক্রমে চীনের নিয়ন্ত্রণ কতটা থাকবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। এ ছাড়া মার্কিন সরকার কি পরিচালনা পর্ষদে প্রতিনিধিত্ব রাখবে, কিংবা চুক্তির বিনিময়ে কত অর্থ আদায় করা হবে—সে বিষয়েও এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের তথ্যমতে, টিকটক চালু রাখার বিনিময়ে কয়েক শ কোটি ডলার মাশুল নেওয়া হতে পারে। অন্যদিকে আইনপ্রণেতাদের শঙ্কা, বাইটড্যান্সের অ্যালগরিদম ব্যবহার অব্যাহত থাকলে বেইজিং মার্কিন ব্যবহারকারীদের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি বা প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পেতে পারে। তবে চীন জানিয়েছে, এ ধরনের অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই।
ট্রাম্পের নতুন শুল্কযুদ্ধের লক্ষ্যও চীনের রপ্তানি বাণিজ্য। পাল্টা পদক্ষেপে বেইজিং শুল্ক বাড়িয়েছে। যদিও অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এতে বাণিজ্য ঘাটতি কমছে না, বরং সম্পর্কের টানাপোড়েন আরও বাড়ছে।
চুক্তিটি সফল হলে যুক্তরাষ্ট্র–চীন সম্পর্কের টানাপোড়েন কিছুটা প্রশমিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, টিকটকের ভবিষ্যৎ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে আলোচনা এগিয়েছে। এ নিয়ে চুক্তির আনুষ্ঠানিকতা প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
প্রায় তিন মাস পর দুই নেতার মধ্যে ফোনালাপে বাণিজ্য, ইউক্রেন যুদ্ধ, ফেন্টানিলসহ নানা বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। ট্রাম্প জানান, আগামী ৩১ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ার গুয়াংজুতে অ্যাপেক সম্মেলনের সময় তিনি ও সি চিন পিং মুখোমুখি বৈঠকে বসবেন। পরবর্তী সময়ে পারস্পরিক সফরেরও পরিকল্পনা রয়েছে।
চুক্তি কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের কার্যক্রম মার্কিন প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় চলে যাবে। তবে অ্যালগরিদম ও কোম্পানির অভ্যন্তরীণ কার্যক্রমে চীনের নিয়ন্ত্রণ কতটা থাকবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। এ ছাড়া মার্কিন সরকার কি পরিচালনা পর্ষদে প্রতিনিধিত্ব রাখবে, কিংবা চুক্তির বিনিময়ে কত অর্থ আদায় করা হবে—সে বিষয়েও এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের তথ্যমতে, টিকটক চালু রাখার বিনিময়ে কয়েক শ কোটি ডলার মাশুল নেওয়া হতে পারে। অন্যদিকে আইনপ্রণেতাদের শঙ্কা, বাইটড্যান্সের অ্যালগরিদম ব্যবহার অব্যাহত থাকলে বেইজিং মার্কিন ব্যবহারকারীদের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি বা প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পেতে পারে। তবে চীন জানিয়েছে, এ ধরনের অভিযোগের কোনো প্রমাণ নেই।
ট্রাম্পের নতুন শুল্কযুদ্ধের লক্ষ্যও চীনের রপ্তানি বাণিজ্য। পাল্টা পদক্ষেপে বেইজিং শুল্ক বাড়িয়েছে। যদিও অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এতে বাণিজ্য ঘাটতি কমছে না, বরং সম্পর্কের টানাপোড়েন আরও বাড়ছে।
চুক্তিটি সফল হলে যুক্তরাষ্ট্র–চীন সম্পর্কের টানাপোড়েন কিছুটা প্রশমিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।